Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বিজেপির নার্সিসিজম

গুরুত্বহীন হয়ে এসেছে নীতিশিক্ষার পাঠ। শিশুরাও বুঝে গিয়েছে ক্রমে। কারণ বড়দের নকলনবিশিই তাদের সেরা ক্রীড়া। শিশুরা এমন খেলাচ্ছলে জেনে গিয়েছে—নীতিশিক্ষা পুস্তক ছাপাবার জন্যই কেবল, বড়জোর পরীক্ষা পাশের উপকরণ, মেনে চলার জন্য কোনোমতেই নয়। বালকের অভিজ্ঞতা বলে, বড়রা যেসব নীতি-নৈতিকতা শেখান সেসব তাঁরা নিজেরা মানেন না। তার দায় রাজনীতির কারবারিদের নিঃসন্দেহে সর্বাধিক। কারণ ভারতবাসী ‘দেশনেতা’ নির্বাচন করে নেয় তাঁদের ভিতর থেকেই। কিন্তু সরকারিভাবে দেশবাসীর ‘অভিভাবক’ হয়ে ওঠেন যাঁরা, তাঁদের বেশিরভাগই প্রথমে বিস্মৃত হন নীতি-নৈতিকতাকে, আরও সোজা করে বলতে হয় যে, তাঁরা কলা দেখান এটিকে। তাঁরা নিজগুণে এটাই প্রতিষ্ঠা করতে মরিয়া হন যে, ‘রাজনীতি’র সঙ্গে ‘নীতি’ শব্দটির দূরতম কোনও সম্পর্ক নেই! নীতিবিসর্জিত প্রক্রিয়াতেই বরং রাজপাট দখল সহজতর হয়। 
ভারতের মতো দেশে, যেখানে এখনও পর্যন্ত সংসদীয় গণতন্ত্র টিম টিম করছে, সেখানে জনগণকে ভোটের লাইনে দাঁড় করাবার বিকল্প নেই। এই বহুদলীয় নির্বাচন ব্যবস্থায় ছোট‍ বড় সব দলকেই প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হতে হয়। ভোটযুদ্ধে জয়ের হাতিয়ার প্রচার। নিজ নিজ ভালো কাজের খতিয়ান এবং জনকল্যাণমূলক ভাবনার কথা প্রচারে তুলে ধরাই নিয়ম। কিন্তু বেশিরভাগ দল এই লক্ষ্মণরেখার ভিতরে নিজেদের আটকে রাখার সংস্কৃতি অনেক আগেই বিসর্জন দিয়েছে। প্রচারে, অগ্রাধিকারের তালিকায় তারা ‘উজ্জ্বল’ দেখাতে চায় তাদের রাজনৈতিক বিরোধীদের ‘খারাপ’ দিকগুলি। এটাও ভোটাররা মেনে নিয়েছেন বহুকাল হল। কিন্তু এবার যেন সব ছাপিয়ে গিয়েছে। বিরোধীদের ‘খারাপ’ দিক তুলে ধরার জন্য কোনও কোনও দল, বাস্তবের গলা টিপে ধরে ভয়ানক মাত্রায় কল্পনাশ্রয়ী হয়ে উঠেছে। এমন কীর্তি বহু নিন্দিত ‘তিলকে তাল’ করার অভ্যাসকেও দশ গোল দিচ্ছে দিনে রাতে। বলা বাহুল্য, এই ব্যাপারে এবার যেন ‘শিরোমণি’ পুরস্কারে ভূষিত হওয়ার একমাত্র দাবিদার হয়ে উঠেছে বিজেপি। ‘কুৎসা’র প্রচারে নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহদের পার্টির পাখির চোখ এবার বাংলার জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস। এই অন্যায় কেন, তা রাজনৈতিক মহল তো বটেই সাধারণ মানুষের কাছেও পরিষ্কার। আমরা জানি, মোদির হ্যাটট্রিকের সামনে এখনও পর্যন্ত বৃহত্তম চ্যালেঞ্জারের নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁরই উদ্যোগে মোদি-বিরোধী মহজোট ‘ইন্ডিয়া’ গড়ে উঠেছে এবং গেরুয়া শিবিরের পক্ষে জ্বালা ধরানো অনবদ্য নামকরণটিও তাঁর মস্তিষ্কপ্রসূত। অতএব, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁর দল এবং দলের ‘সেনাপতি’ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘ম্যালাইন’ করার কোনও চেষ্টা এবার বাদ রাখেনি মোদি সরকার। অবশেষে সাধারণ নির্বাচনে দলীয় প্রচারের নামে হাতিয়ার করেছে তারা একাধিক ‘কুৎসা বিজ্ঞাপন’। 
খবরকাগজ এবং অন্য মিডিয়ায় প্রকাশিত বিজেপির আপত্তিকর বিজ্ঞাপনের প্রতি তৃণমূল নেতৃত্ব প্রথমে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। বাংলার শাসক দলের দাবি ছিল, ওই বিজ্ঞাপনে নির্বাচনের আদর্শ বিধি লঙ্ঘিত হয়েছে। কিন্তু কমিশন কোনোরকম পদক্ষেপ না-করায় শেষমেশ কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় তৃণমূল। ২০ মে সেই আবেদনে সাড়া দেয় উচ্চ আদালত। বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যের বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, বিজেপি এই ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারবে না। কমিশনের নীরবতাকেও তুলোধনা করে হাইকোর্ট। এরপর উচ্চ ন্যায়ালয়ের ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েও মুখ রক্ষা হয়নি বিজেপির। শেষমেশ শেষদফা ভোটের আগে, একই ইস্যুতে শীর্ষ আদালতেও রামধাক্কা খেল মোদির পার্টি। সোমবার সুপ্রিম কোর্টে তীব্র ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল তাদের। শুনানিতে বিচারপতি মাহেশ্বরী এবং বিচারপতি বিশ্বনাথনের বেঞ্চ সাফ সাফ জানায়, বিজ্ঞাপন দুটি অত্যন্ত অপমানজনক। তাই বিজেপির আবেদনে সাড়া না দিয়ে প্রায় পত্রপাঠ খারিজ করে দেওয়া হল। সুপ্রিম বেঞ্চ বলে দিল, ‘এই মামলায় আমরা কোনও হস্তক্ষেপ করছি না।’ পর্যবেক্ষণে বিচারপতি বিশ্বনাথন বলেন, ‘বিজ্ঞাপনটি আমরা দেখেছি, অত্যন্ত অপমানজনক। আপনারা নিজেদের সেরা বলে দাবি করতেই পারেন, কিন্তু তা অন্যকে আক্রমণ করে নয়। আপনাদের মধ্যে বিদ্বেষ বাড়তে পারে, এমন কাজ কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না।’ বিরোধী মানেই শত্রু নয়, বিজেপিকে সে-কথাও মনে করিয়ে দিয়ে বিচারপতি আরও বলেন, ‘এই বিজ্ঞাপনটি আপনাদের সাহায্য করতে পারে, কিন্তু ভোটারদের কোনও স্বার্থসিদ্ধি করবে না। বরং বিতর্ক আরও বাড়াবে। তাই আমরা এই মামলায় হস্তক্ষেপ করছি না।’ কোনও সন্দেহ নেই, মানুষের সার্টিফিকেটের তোয়াক্কা না-করারই পরিণাম এই ভর্ৎসনা। রাজনীতি মানুষের মানুষের মতামতের উপর আস্থা যত হারাতে থাকবে, এই ভয়াবহ ‘নার্সিসিজিম’ তত গ্রাস করবে তাকে। তাই গণতন্ত্রের সুস্থতার স্বার্থে এই ঘটনা থেকে সব দলেরই শিক্ষাগ্রহণ জরুরি।
29th  May, 2024
‘মোদি ম্যাজিক’ উধাও 

‘মোদি ম্যাজিক’ বলে বাস্তবে কিছু নেই, গেরুয়া শিবিরের তরফে একটি আরোপিত শব্দবন্ধ মাত্র। ‘মোদির গ্যারান্টি’তেও আর আস্থা রাখে না দেশবাসী। মঙ্গলবার প্রকাশিত সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল এটাই ঘোষণা করে দিল পরিষ্কারভাবে।‌ বিশদ

ফয়সালা

কাল সকালে আকাশের (আবিরে রাঙানো) রং গেরুয়াই থাকবে, নাকি বদলে যাবে রামধনু-রঙে— আজই সেই কঠিন প্রশ্নের ফয়সালা হয়ে যাবে। বিশদ

04th  June, 2024
অবিকৃত ফলাফল

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারতের বৈশিষ্ট্য ও সেরা সম্পদ। বিচিত্রতা গাঁথা রয়েছে এদেশের প্রকৃতি, ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি প্রভৃতির মধ্যে। তার ফলে এখানে কোনও একটি বড় ‘ইভেন্ট’ যেমন-তেমন করে বা যখন-খুশি উদযাপন করা সম্ভব হয় না। বিশদ

03rd  June, 2024
প্রহর গোনা শুরু

দেখতে দেখতে ৭৮ দিনের ভোটযুদ্ধ শেষ। ফলাফলের প্রহর গোনা শুরু। ১৬ মার্চ ভোট ঘোষণার মধ্য দিয়ে গোটা দেশে নির্বাচনী আচরণবিধি জারি হয়েছিল। প্রায় দেড়মাস ধরে সাতদফা ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হল ১ জুন। এবার সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষা। ৪ জুন।
বিশদ

02nd  June, 2024
খোলসের আড়ালে

তাঁর ভোলবদল ছোটবেলার স্মৃতি মনে করিয়ে দিয়েছে। ‘গো অ্যাজ ইউ লাইক’। বাংলা করলে দাঁড়ায়, ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’। ছোটবেলায় স্কুল অথবা পাড়ার যে কোনও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় একেবারে শেষের আইটেম থাকত, যেমন খুশি তেমন সাজার খেলাটি।
বিশদ

01st  June, 2024
দুর্বল রণনীতি

বিজেপি এবং এনডিএ’র ইতিহাসে সোনালি বছর গিয়েছে ২০১৯। সেবারের লোকসভা নির্বাচনেই বিজেপি (৩০৩ আসন) এবং তাদের জোট এনডিএ (৩৫৩ আসন) পেয়েছিল সর্বোচ্চ ‘সাফল্য’। বিশদ

31st  May, 2024
এবার অন্তত থামুন মোদি

বাড়িয়ে চড়িয়ে বলা কিছু মানুষের স্বভাব, সেটা ক্রমে মুদ্রাদোষেই পরিণত হয় কারও কারও ক্ষেত্রে। মূলত দুটি প্রয়োজনে ‘তিলকে তাল’ করতে হয় কাউকে কাউকে। একবার করতে হয় অপছন্দের ব্যক্তি বা প্রতিপক্ষকে নিকৃষ্ট প্রমাণ করতে—তার তিলপ্রমাণ দোষটাকে তাল করে দেখানোর দরকার পড়ে। বিশদ

30th  May, 2024
গুছিয়ে নেওয়ার কিস্‌সা

‘নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি’, জনপ্রিয় একটি বাংলা গানের এই লাইনটি দিয়ে অনায়াসে বিজ্ঞাপন করতে পারত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি। সাত দফা লোকসভা ভোটের আর এক দফা বাকি। মোট ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বেশিরভাগ আসনে ভোট হয়ে গিয়েছে। বিশদ

28th  May, 2024
ক্ষমা চেয়ে নিন মোদি

মানুষের ভাবনার বাহন হল ভাষা। ভাষা সচল থাকে কিছু বাক্যের ব্যবহারে। বাক্য গড়ে ওঠে কিছু শব্দের সমন্বয়ে। এখানে ‘সমন্বয়’ শব্দটি লক্ষণীয়। সমন্বয় কথার অর্থ অবিরোধ বা মিলন। অর্থাৎ বাক্যের গঠনে শব্দ নির্বাচন ও চয়ন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
বিশদ

27th  May, 2024
লজ্জায় মুখ ঢাকুন

১৮তম লোকসভা ভোটে তাঁর বিদায় ঘণ্টা বাজবে কি না তা জানার জন্য দেশবাসীকে ৪ জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু দশ বছর শাসন ক্ষমতায় থেকে তিনি যে দেশের উচ্চশিক্ষিত থেকে শ্রমিকের কাজের সুযোগ সঙ্কুচিত করেছেন, তা এখনই বলে দেওয়া যায়। বিশদ

26th  May, 2024
বুজরুকি বাবা!

তাঁর কথা শুনে প্রথমে ধারণা হয়েছিল, তিনি যতদিন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন ততদিনের জন্যই ঈশ্বর তাঁকে পাঠিয়েছেন। ঈশ্বরের ‘দূত’ তিনি। এবার নিজেই সেই ধারণা শুধরে দিয়ে নরেন্দ্র মোদি জানালেন, ২০৪৭-এ ‘বিকশিত ভারতে’র লক্ষ্যপূরণের জন্য ঈশ্বর তাঁকে পাঠিয়েছেন। বিশদ

25th  May, 2024
ফুটপাতে বসবাসের গ্যারান্টি

সবচেয়ে বেশি গৃহহীন এবং বস্তিবাসী মানুষ ভারতে বসবাস করে। কিন্তু সেই সংখ্যাটি বাস্তবে কত, তা জানার উপায় নেই। কারণ গত তেরো বছরে দেশে সার্বিক জনগণনা হয়নি। তবু ক্ষমতাসীন হওয়ার পরপরই ‘সবার জন্য গৃহ প্রকল্প’ বা ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’ গ্রহণ করে মোদি সরকার। বিশদ

24th  May, 2024
দেশনেতা না দালাল?

বেশিরভাগ মানুষের আয় রোজগার সবসময় সমান থাকে না। এরপর থাকে বাড়ি, গাড়ি, গয়না প্রভৃতি ক্রয় এবং সন্তানের উচ্চশিক্ষা, ভ্রমণ প্রভৃতির মতো কিছু বড় বাজেটের খরচাপাতি। সর্বোপরি অবসর জীবনে নিয়মিত আয় শূন্য হলেও খরচের প্রয়োজন ও অভ্যাস বহাল থাকে, বরং চিকিৎসার খরচ বেড়ে যায়। বিশদ

23rd  May, 2024
প্রশ্নের মুখে নিরপেক্ষতা

‘আপনার ব্যবহারই আপনার পরিচয়’—এমন আপ্তবাক্য লেখা থাকে গ্রাম মফস্সলের দোকানপাটে, বাসের পিছনে এবং আরও নানা জায়গায়। অর্থাৎ বংশ কৌলীন্য, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাদীক্ষা কিংবা পদমর্যাদারও উপরে স্থান দেওয়া হয়েছে একজন ব্যক্তিমানুষের ব্যবহারকে। বিশদ

22nd  May, 2024
কেমন আছে ‘মোদি পরিবার’?

‘হাম দো, হামারা দো’ (আমরা দু’জন, আমাদের দু’জন)। কয়েক দশক আগে পরিবার পরিকল্পনায় এই বিজ্ঞাপনী স্লোগান গোটা দেশে খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল। আসলে ‘ছোট পরিবার, সুখী পরিবার’ তৈরির ভাবনা থেকেই এই স্লোগানের জন্ম। বিশদ

21st  May, 2024
কমিশনের সাহসী পদক্ষেপ

আজ, সোমবার সাধারণ নির্বাচনের পঞ্চম দফা। আট রাজ্যের মোট ৪৯টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে আসন সংখ্যা ৭। বিশদ

20th  May, 2024
একনজরে
রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে না জিতলেও করিম চৌধুরী ও কানাইয়ালাল আগরওয়ালের মুখ বাঁচালেন কৃষ্ণ। রায়গঞ্জে বিজেপি জিতলেও ইসলামপুর বিধানসভায় লিড ধরে রাখল তৃণমূল কংগ্রেস। ...

লোকসভা ভোটে ভরাডুবির পরই বঙ্গ বিজেপিতে আদি-নব্য লড়াই ফের বেআব্রু হয়ে পড়ল। পুরনো বিজেপি নেতারা মঙ্গলবার থেকেই সুকান্ত মজুমদার সহ একাধিক বঙ্গ নেতাদের অপসারণ চেয়ে সরব হতে শুরু করেছেন। ...

মেদিনীপুরে নিজের হাতে কার্যত ‘পদ্মবাগান’ তৈরি করেছিলেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর সেই সাজানো বাগান তৃণমূল তছনছ করে দিয়েছে। ...

ফরাসি ওপেন থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেন শীর্ষ বাছাই নোভাক জকোভিচ। ডান হাঁটুতে চোটের এমআরআই স্ক্যান হওয়ার পর রিপোর্ট দেখে নাম প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিলেন সার্বিয়ান মহারথী। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পরিবেশ দিবস
৪৬৯ খ্রীষ্টপূর্ব: গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্ম
১৬৬১:  আইজ্যাক নিউটন কেমব্রিজের টিনিটি কলেজে ভর্তি হন
১৭৮৩: ফ্রান্সে জনসমক্ষে প্রথম বাষ্পচালিত বেলুন উড়িয়ে দেখান মন্টগলফারায় ভাইয়েরা
১৮৬৫: ভারতে জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পথিকৃৎ সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৭০: তুরস্কের কনস্টান্টিনোপল শহরের অধিকাংশই আগুনে পুড়ে যায়
১৮৮৯: ভারতবর্ষে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রথম প্রচারক রাজেন্দ্রচন্দ্র দত্তের মৃত্যু
১৯১০: মার্কিন লেখক ও হেনরির মৃত্যু
১৯১৫: ডেনমার্কে নারীদের ভোটাধিকার প্রদান
১৯৪০: প্রথম রাবারের টায়ার প্রদর্শিত হয়
১৯৫২: বিশিষ্ট চলচ্চিত্র প্রযোজক মুকেশ ভাটের জন্ম
১৯৬১: ভারতের টেনিস তারকা রমেশ কৃষ্ণানের জন্ম
১৯৭২: স্টকহোম বৈঠকে প্রতিবছর এই দিনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়
১৯৭২: উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের জন্ম
১৯৭৫: কমন মার্কেট থাকা না থাকা নিয়ে ব্রিটেনের ইতিহাসে সর্বপ্রথম গণভোট। অধিকাংশ ভোট কমন মার্কেট থাকার পক্ষে পড়ে
১৯৭৬: বলিউডের বিশিষ্ট অভিনেত্রী রম্ভার জন্ম
১৯৮৩: অমৃতস্বর স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হামলা, উগ্রপন্থী ৬’শ হিন্দু নিহত
১৯৮৪: অমৃতস্বর স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হামলা, উগ্রপন্থী ছয় শত হিন্দু নিহত
১৯৯৬: সারা ভারতে আধুনিক রীতিতে সাক্ষরতা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ সত্যেন্দ্রনাথ মৈত্রের মৃত্যু
২০০৪: মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগনের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.১৬ টাকা ১০৮.৬৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৪৯ টাকা ৯২.৬৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪। চতুর্দশী ৩৭/৩৩ রাত্রি ৭/৫৬। কৃত্তিকা নক্ষত্র ৪০/৫৩ রাত্রি ৯/১৬। সূর্যোদয় ৪/৫৫/১২, সূর্যাস্ত ৬/১৪/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ১/৪৮ গতে ৫/২১ মধ্যে। রাত্রি ৯/৪৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৫ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪। চতুর্দশী রাত্রি ৭/১৫। কৃত্তিকা নক্ষত্র রাত্রি ৯/৭। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৭ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি২০ বিশ্বকাপ: আয়ারল্যান্ডকে ৮ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল ভারত

10:56:13 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ২ রানে আউট সূর্যকুমার, ভারত ৯১/২ (১১.৪ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:50:20 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: হাফসেঞ্চুরি রোহিতের, ভারত ৭৪/১ (৯.৫ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:37:30 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ভারত ৩৩/১ (৫ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:10:05 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ১ রানে আউট কোহলি, ভারত ২২/১ (২.৪ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:03:16 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: জয়ের জন্য ভারতকে ৯৭ রানের টার্গেট দিল আয়ারল্যান্ড

09:33:39 PM