সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
বাসকর্মীদের অভিযোগ, রাজ্য সড়কে বেআইনিভাবে অনেক অটো, টোটো চলাচল করে। সেই সব গাড়ি যাত্রী নিয়ে চলে যাচ্ছে। এতে বাসে যাত্রী হচ্ছে না। ফলে কাজ করেও তাঁরা মজুরি পাচ্ছেন না। তাঁরা এনিয়ে বেশ কয়েকবার প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। কিন্তু কোনও কাজ না হওয়ায় মঙ্গলবার থেকে বাস বন্ধের ডাক দিয়েছেন।
বাসকর্মী বুড়ো সাধু বলেন, করোনার পর বাসে যাত্রী কম হচ্ছে। পাঁচবছর আগে বাস মালিকরা মাসিক বেতন দিয়ে আমাদের রাখতেন। এখন সেই নিয়ম বদলেছে। তেল খরচ, আনুষঙ্গিক খরচ ও মালিকের নির্দিষ্ট লাভ রেখে যা থাকে-তাই আমাদের ভাগ করে নিতে হয়। এতে আমাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। রাজ্য সড়কের প্রতি বাসস্ট্যান্ডের সামনে অটো দাঁড়িয়ে থাকে। সেই সব অটো বাসের আগে আগে যাত্রী তুলতে তুলতে যায়। বাসে যাত্রী ওঠে না। ফলে বাসের খরচ উঠছে না।
বাসমালিক মিলন মণ্ডল বলেন, বাসের রোজগার থেকে কর্মীদের মজুরি উঠছে না। সেকারণে তাঁরা বাস বন্ধ করেছেন। আমরা কথা বলে সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করছি।
বাস বন্ধ থাকায় মঙ্গলবার বহু মানুষ সমস্যায় পড়েন। মিতালি বিশ্বাস বলেন, আজ পুজোর বাজার করতে তেহট্টে এসেছিলাম। বাড়ি থেকে বেরিয়ে শুনলাম বাস বন্ধ। ফলে মেয়েকে নিয়ে সমস্যায় পড়লাম। বাধ্য হয়ে অটোয় যেতে হল। এআরটিও অভিজিৎ চক্রবর্তী বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে।