সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
জেলা শিশু সুরক্ষা আধিকারিক সুদীপ ভদ্র বলেন, কোনও মহিলা নির্যাতনের শিকার হলে তাঁকে উদ্ধার করে ‘ওয়ান স্টপে’ নিয়ে আসা হয়। সেখান থেকে কাউন্সেলিং, আইনি পরামর্শ, হোমের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হয়। জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ওয়ান স্টপের পাঁচটি বেড রয়েছে। সেখানে একজন সর্বোচ্চ পাঁচদিন পর্যন্ত থাকতে পারেন। আইসি যে অভিযোগ করছেন, তা কী হয়েছে দেখতে হবে।
আইসি’র অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্য মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন। পাশাপাশি জেলা মহিলা সুরক্ষা আধিকারিক সুদীপা সাহাকে আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ দেন। এদিনের কর্মসূচিতে পঞ্চায়েত প্রধান, আশাকর্মী, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের পাশাপাশি হাজির ছিলেন মহিলা পুলিসকর্মী, কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। তাঁদের সামনে জেলা মহিলা সুরক্ষা আধিকারিককে পরিচয় করিয়ে দিয়ে মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন জানতে চান, ওই আধিকারিককে তাঁরা সবাই চেনেন? দর্শকাসন থেকে উত্তর আসে ‘চিনি না’। এরপরই চেয়ারপার্সন জেলা মহিলা সুরক্ষা আধিকারিককে বলেন, আপনি কেমন কাজ করছেন? আপনাকে সবাই চেনেন না কেন? যদিও অনুষ্ঠানের পর প্রশ্ন করা হলে জেলা মহিলা সুরক্ষা আধিকারিক বলেন, এনিয়ে কোনও মন্তব্য করব না।
রাজ্য মহিলা কমিশন এদিন জলপাইগুড়ি সেন্ট্রাল জেলেও যান। সেখানে অনেক বাংলাদেশি মহিলা বন্দির সাজার মেয়াদ শেষ হলেও তাঁরা ফিরতে পারছেন না। বিষয়টি নিয়ে রাজ্যের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান কমিশনের চেয়ারপার্সন।