মেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম যোগ আছে। সন্তানের আবদার মেটাতে অর্থ ব্যয়। ধর্মকর্মে মন আকৃষ্ট হবে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ওই যুবক দীর্ঘদিন ধরেই জালনোট পাচারের সঙ্গে জড়িত ছিল। জেলার বিভিন্ন প্রত্যন্ত গ্রামে এজেন্টের মাধ্যমে দু’হাজার টাকার জালনোট বিভিন্ন বাজারে ছড়িয়ে দিত বিশ্বজিৎ। এর বিনিময়ে মোটা টাকা মুনাফা পেত ধৃত যুবক। একাধিকবার চেষ্টা করেও এতদিন তাদের হাতের নাগালে পায়নি পুলিস। তবে বুধবার রাতে ধৃত যুবক কাঁকো এলাকার একটি দোকানে জালনোট পাচারের জন্য যায়। দোকানদারের সন্দেহ হওয়ায় তিনি বিনপুর থানার পুলিসকে বিষয়টি জানান। এরপর বিনপুর থানার পুলিসের একটি দল ওই এলাকায় পৌঁছয়। পুলিসের আধিকারিকরা হাতেনাতে ধরে ফেলেন ওই যুবককে। এরপরই আটক করে শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ। এরপর তল্লাশি চালানোর সময় তার কাছ থেকে দু’হাজার টাকার পাঁচটি, ৫০০ টাকার ১০টি, ১০০ টাকার দু’টি জালনোট উদ্ধার করা হয়। বেশিরভাগ জালনোটের নম্বর আলাদা ছিল বলে জানা গিয়েছে।
পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, ফেব্রুয়ারি ও মার্চে জালনোট পাচারের অভিযোগে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। জেলায় জালনোট পাচারকারীদের সঙ্গে অনেক এজেন্টও কাজ করছে। তল্লাশি অভিযান আরও বাড়ানো হবে।