শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
পা মিলিয়েছিলেন বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষিকা, পড়ুয়া এবং অভিভাবকরা। প্রদীপ জ্বালিয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পান্না নন্দী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন মাঝিয়ালি অঞ্চলের উপপ্রধান নরেশ চন্দ্র। প্রত্যন্ত এলাকায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে রাজ্য সড়কের ধারে ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় এই বিদ্যালয়। শুরুর দিকে দুই চালার টিনের ঘর ছিল। সেই প্রতিষ্ঠান আজ দোতলা। চা বাগান অধ্যুষিত সীমান্তবর্তী মাঝিয়ালী অঞ্চলের বদিগছ ও সংলগ্ন এলাকার খেটে খাওয়া মানুষের সন্তানদের পড়াশোনার স্বার্থে তৈরি হয়েছিল বিদ্যালয়টি। বর্তমানে শ্রেণিকক্ষের সংখ্যা ২০টি । রয়েছে একটি লাইব্রেরি, দুটি স্মার্ট ক্লাসরুম, একটি কম্পিউটার ও দুটি টিচার্স কমনরুম। ২০০৫ সালে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব নেন পান্না নন্দী । তিনি জানান, ২০০৭- ৮ শিক্ষাবর্ষ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পঠনপাঠন চালু হয়। এখন পড়ুয়া সংখ্যা প্রায় ৭৫০। কিন্তু বিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রশান্ত বসাক জানালেন, এখনও পর্যন্ত বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল খাওয়ার ডাইনিং স্পেস নেই। কষ্ট করে ছাত্রছাত্রীদের হাতে নিয়ে বা নীচে বসে খেতে হয়। একটি হাইমাস্ট লাইট এবং নতুন শৌচাগার প্রয়োজন।
এদিন অনুষ্ঠানে ছিলেন মাঝিয়ালী অঞ্চলের উপ প্রধান নরেশ চন্দ্র সিংহ, প্রাক্তন প্রধান বানেশ্বর সিংহ, বিদ্যালয়ের জমিদাতা সুফল দাস ও মাঝিয়ালী, দাসপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষিকা, অভিভাবকরা।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেছেন, সারা বছর নানা অনুষ্ঠান চলবে। এর মধ্যে মনীষীদের জন্মদিন পালন, বৃক্ষরোপণ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আন্তঃ বিদ্যালয় ক্যুইজ, ভলিবল, কবাডি ফুটবল সহ বিভিন্ন খেলাধুলো হবে। ডিসেম্বরে তিনদিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে রজতজয়ন্তী উৎসবের সমাপ্তি হবে।