কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে খবর, এদিন স্বাস্থ্যদপ্তরের খাদ্য সুরক্ষা, ক্রেতা সুরক্ষা, লিগাল মেট্রোলজি এবং এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ একযোগে অভিযান চালায়।
জেলা ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের আধিকারিক মনোজিৎ রাহা বলেন,বালুরঘাটে বেশিরভাগ জলের প্ল্যান্টের লাইসেন্স নেই। আমরা সতর্ক করে চারমাসের সময় বেঁধে দিয়েছি। তারমধ্যে কাগজপত্র তৈরি করে ব্যবসা করতে হবে।
প্রশাসনের সূত্রে খবর,প্ল্যান্টে ভূগর্ভস্থ জল তুলে জেলার বিভিন্ন এলাকায় বাড়ি বাড়ি পাঠানো হচ্ছে। পিএইচই-র মাধ্যমে ছ’মাসে একবার পরীক্ষা করার কথা থাকলেও কেউ কেউ দেড় থেকে দুই বছরও করেন না। এদিন অভিযানে নেমে বালুরঘাটের ভূষিলা, গঙ্গাসাগর সহ বিভিন্ন এলাকার প্ল্যান্টগুলিতে অভিযান হয়। মাত্র একটি প্ল্যান্টে সব কাগজপত্র ঠিক ছিল। এছাড়া খোলা মাংসের দোকানগুলিতে হানা দিয়ে সতর্ক করেছেন আধিকারিকরা। প্রশাসনের এই অভিযানের খুশি বাসিন্দারা। এবিষয়ে বালুরঘাটের এক বিশিষ্ট শিক্ষক প্রদীপ পাল বলেন, প্রশাসনের উচিত লাগাতার এই অবৈধ জলের প্ল্যান্টগুলির বিরুদ্ধে অভিযান চালানো। কারণ তারা যে জল সাধারণ মানুষকে খাওয়াচ্ছে, বড় বিপদ হতে পারে। (বালুরঘাটের বড়বাজার এলাকায় চলছে অভিযান। - নিজস্ব চিত্র)