আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
তবে সব কিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছে রানির ভারত সম্পর্কীয় ঘোষণা। ভারত সহ এই উপমহাদেশ ব্রিটেনের পক্ষে কত গুরুত্বপূর্ণ, তা তিনি সংক্ষেপে তুলে ধরেন। রানি বলেন, ভারত ব্রিটেনের হৃদয়ে পাকাপোক্ত স্থান করে নিয়েছে। ব্রেক্সিটের পরে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছেড়েছে ব্রিটেন। এই অবস্থায় বড় কোনও বর্ধিষ্ণু অর্থনীতির সহায়তা ব্রিটেনের প্রয়োজন। বক্তৃতায় সেই প্রয়োজনের কথাটাই তুলে ধরেন রানি।
গত সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। বেশ কয়েকটি বিনিয়োগের ব্যাপারে তাঁরা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর ফলে দুই দেশের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্যের পথ প্রশস্ত হবে বলে দাবি লন্ডনের। ডাউনিং স্ট্রিটের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই চুক্তিগুলি কার্যকর হলে ব্রিটেনে সাড়ে ছ’হাজার কর্মসংস্থান হবে। চুক্তির হাত ধরে ৫৩ কোটি ৩০ লক্ষ পাউন্ড ভারতীয় বিনিয়োগ পাবে ব্রিটেন। এর ফলে উপকৃত হবে স্বাস্থ্য ও প্রযুক্তির মতো ক্ষেত্র।