চাকরিজীবীদের কর্মোন্নতি ও পদোন্নতির সঙ্গে বেতন বৃদ্ধির যোগ। যানবাহন চালনায় সতর্ক হন। ... বিশদ
কাশ্মীরে বিধানসভা ভোটে দাঁত ফোটাতে পারেনি বিজেপি। কিন্তু, সুদূর মহারাষ্ট্রের বিধানসভা ভোটে উপত্যকা, ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের মতো ইস্যুকেও এদিন হাতিয়ার করলেন প্রধানমন্ত্রী। মোদি বলেন, ‘আমরা কাশ্মীরের ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহার করেছি। সংসদ ও আদালতে এর বিরোধিতা করেছে কংগ্রেস। এখন শরিকদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ৩৭০ ধারা ফেরাতে জম্মু ও কাশ্মীর বিধানসভায় প্রস্তাব পাশ করেছে তারা। কাশ্মীরের জন্য আলাদা সংবিধান চাইছে কংগ্রেস।’ হাত শিবিরের সেই ইচ্ছা কখনই পূর্ণ হবে না বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী। কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে তিনি জানিয়েছেন, ‘কাশ্মীর ভারতে অবিচ্ছেদ্য অংশ। দেশের প্রতিটি মানুষ চায়, কাশ্মীরেও শুধুমাত্র বাবাসাহেব আম্বেদকরের সংবিধান জারি থাকুক।’ এদিনও হাত শিবিরকে নিশানা করতে গিয়ে জাতপাতের প্রসঙ্গও টেনেছেন মোদি। তিনি জানান, সংরক্ষণ ও মেধা পরস্পর বিরোধী বলে মনে করত। তাদের সেই মানসিকতা বিন্দুমাত্র বদলায়নি। তাই অনগ্রসর শ্রেণির কোনও ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী হবেন, ১০ বছর সেই পদে থাকবেন, সেটা তারা মেনে নিতে পারছেন না। এদিন নাম না করে কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীকেও নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, কংগ্রেসের যুবরাজ বিদেশে গিয়েছিলেন। সেখানে খোলাখুলি বলেছেন, তাঁর দল সংরক্ষণ তুলে দেবে।এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে মহারাষ্ট্রে কংগ্রেস ও মহাবিকাশ আঘাড়ি তফশিলি জাতি, উপজাতি ও অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণিকে ছোট ছোট খণ্ডে ভাগ করতে চাইছে। এই সভা রাজ্যের মহাযুতি সরকারের আওরঙ্গাবাদের নাম বদলে ছত্রপতি সম্ভাজিনগর করার প্রসঙ্গও মনে করিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এরফলে শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বাল থ্যাকারে দীর্ঘদিনের ইচ্ছাপূরণ হয়েছে।