ধর্মকর্মে সঞ্চীয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
এদিন সহর্ষের ঘটনা সম্পর্কে অতিরিক্ত জেলাশাসক জ্যোতি কুমার জানিয়েছেন, ‘এটি একটি ছোট ব্রিজ বা কজওয়ে। খবর পেয়েই জেলার অফিসারদের ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। তবে, এই ঘটনায় কেউ হতাহত হননি।’ সিওয়ান, সারণ, মধুবনি, পূর্ব চম্পারণ, কিষাণগঞ্জ সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় একের পর পর ব্রিজ ভাঙার ঘটনায় এখনও পর্যন্ত অন্তত ১৫ জন ইঞ্জিনিয়ারকে রাজ্য সরকার সাসপেন্ড করেছে। গত সপ্তাহেই মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের দুর্বল ব্রিজগুলিতে চিহ্নিত করে অবিলম্বে সেগুলিকে সংস্কারের নির্দেশ দিয়েছেন।
বিহারে এই ব্রিজ ভাঙার ঘটনায় পরিকাঠামোগত ও রক্ষণাবেক্ষণের সমস্যার মতো বিষয়গুলি উঠে এসেছে। সরকার রাজ্যজুড়ে নদীগুলিকে পলিমুক্ত করার উদ্যোগ নিলেও তাতে কোনও কাজ হয়নি। যা নিয়ে জেডিইউ-বিজেপি জোট কড়া সমালোচনা করতে ছাড়েননি বিরোধীরা। ব্রিজ তৈরিতে নিম্নমানের সামগ্রীর ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। এর আগে ২০২০ সালের জুনে ভাগলপুর ও সাত্তারঘাটে দু’টি ব্রিজ ভেঙে পড়ে। এর মধ্যে সাত্তারঘাটে উদ্বোধনের মাত্র ২৯ দিন পর ব্রিজ ভেঙে পড়ায় প্রবল বিতর্কের সৃষ্টি হয়। আর গত জুন-জুলাইয়ে মাত্র ১৭ দিনের মধ্যে বিহারে ভেঙে পড়েছে ১২টি ব্রিজ। তিন সপ্তাহের মধ্যে সংখ্যাটি পৌঁছেছে ১৮টিতে। যে পরিস্থিতির সামাল দিতে রীতিমতো হিমসিম খেতে হচ্ছে সরকারকে।