সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
পুরদপ্তর সূত্রের খবর, ২০১৯ সালের আগে একমাত্র কলকাতাতেই মিউনিসিপাল সার্ভিস কমিশন ছিল। তার মাধ্যমে অফিসার এবং ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করা হতো। ২০১৯-এর পর রাজ্যের সব পুরসভায় কর্মী নিয়োগের জন্য মিউনিসিপাল সার্ভিস কমিশন তৈরি করা হয়। যেমন রয়েছে পিএসসি এবং এসএসসি। আগে বিভিন্ন পুরসভা বোর্ড মিটিংয়ে গৃহীত সিদ্ধান্তমতো এজেন্সির মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষা নিত। তারপর লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার পর ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে নিয়োগ করত রিক্রুটমেন্ট বোর্ড। ওই বোর্ডে ডিএলবি এবং এসডিওর প্রতিনিধিরা থাকতেন। বিভিন্ন পুরসভায় এই নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে।
এই বিষয়ে পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, সম্পূর্ণ স্বচ্ছতার সঙ্গে পুরসভায় কর্মী নিয়োগ করতেই আমরা মিউনিসিপ্যাল সার্ভিস কমিশন চালু করেছি। তবে ঝাড়ুদার, মজদুরের চাকরিতে স্থানীয় ছেলেমেয়েদের সুযোগ দিতেই ওই গ্রুপ ডি পদগুলি কমিশনের আওতাভুক্ত নয়। কারণ কমিশনের মাধ্যমে প্রদত্ত চাকরিতে বদলির নিয়ম রয়েছে। কিন্তু বদলি করা হলে একজন সামান্য বেতনের মজদুরের পক্ষে সংসার চালানো কঠিন। তাছাড়া সেরা পরিষেবা পেতে এই কাজে স্থানীয় লোকজনই দরকার। তাই সাফাইকর্মীসহ গ্রুপ ডি পদটি মিউনিসিপাল সার্ভিস কমিশনের আওতায় আমরা রাখিনি। তবে, নিয়োগের ক্ষেত্রে পুরসভাগুলির ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।