উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
মাধ্যমিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সম্পাদক অনিমেষ হালদার বলেন, অধিকাংশ জেলাতেই এ নিয়ে কোনও উদ্যোগ শুরু হয়নি। এ ব্যাপারে রাজ্যস্তরে একটি নির্দেশ আসা প্রয়োজন। কারণ দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডিআই অফিসের তরফে বলা হচ্ছে, এ বিষয়ে কী করা উচিত, তা জানতে চেয়ে স্কুলশিক্ষা কমিশনারেটে চিঠি পাঠানো হয়েছে। তবে, তার উত্তর এখনও আসেনি। এই প্রক্রিয়াটি দীর্ঘমেয়াদি। শুধুমাত্র ব্যাঙ্ক থেকে নতুন অ্যাকাউন্ট এবং আইএফএসসি কোড সহ পাস বা চেকবই নিয়ে এলেই হবে না। এর জন্য স্কুলের একটি রেজোল্যুশন লেটার, প্রধান শিক্ষকের ফরওয়ার্ডিং লেটার প্রয়োজন হবে। সেটি ড্রইং অ্যান্ড ডিসবার্সিং অফিসার বা ডিডিও-র কাছে জমা দিতে হবে। ক্ষেত্রবিশেষে এআই বা এডিআইয়ের মাধ্যমে তা ডিআই অফিসে জমা পড়বে। সেখান থেকে তা আইএসএমএস পোর্টালে ওঠার জন্য যাবে। ট্রেজারিতেও সেই তথ্য থাকবে। তাই এখনই উদ্যোগ না নিলে দেরি হয়ে যাবে।
এদিকে, কলকাতায় অবশ্য এই কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। ডিআই অফিসের এক আধিকারিক বলেন, শিক্ষকদের নতুন অ্যাকাউন্টের তথ্যাদি সংগ্রহের কাজ শুরু করেছি। আশা করা যায়, বেতন নিয়ে কোনও সমস্যা হবে না। এক্ষেত্রেই প্রশ্ন উঠছে, একেকটি জেলায় একেক রকম উদ্যোগ কেন নেওয়া হবে? বিকাশ ভবনের কোনও আধিকারিক অবশ্য এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।