গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
বিবেকানন্দ পার্ক আগে ছিল কলকাতা মেট্রোপলিটন ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (কেএমডিএ) অধীনে। সম্প্রতি সেটি কলকাতা পুরসভার হাতে এসেছে। কাউন্সিলার সৌরভ বসু বলেন, ‘এটি চালু হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সুবিধা হবে। তাছাড়া পুরসভার একটি নিজস্ব সম্পত্তিও বাড়ল। পুরসভারও আয় হবে।’ একটি কমিউনিটি হল পেয়ে খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা। লেক রোডের বাসিন্দা সোমশুভ্র চট্টোপাধ্যায়, ইন্দ্রজিৎ ভৌমিক বলেন, ‘বেসরকারি হল বুক করতে বিপুল টাকা লাগে। পুরসভার কমিউনিটি হল নিতে গেলে ভাড়া অনেকটাই কম লাগবে। মধ্যবিত্তদের সুবিধা হবে।’ পুরকর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ‘পার্কের ভিতর একটি পুরনো ভগ্নপ্রায় বিল্ডিং ছিল। সেটি কোয়ার্টার হিসেবে ব্যবহার করত কেএমডিএ। প্রথমে ঠিক হয়েছিল, মূল কাঠামোটি রেখে সংস্কার করে নতুন কমিউনিটি হল বানানো হবে। পরে দেখা যায়, বহু বছরের পুরনো সেই বাড়ির স্বাস্থ্য ভালো নয়। তাই পুরো বাড়ি ভেঙে নতুন করে দোতলা বিল্ডিং বানানো হয়েছে। ২০টি বাতানুকূল যন্ত্র বসেছে হলটিতে। - নিজস্ব চিত্র