উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। উচ্চতর বিদ্যার ক্ষেত্রে শুভ ফল পাবে। কর্মপ্রার্থীদের ... বিশদ
চিরাচরিত বনসৃজন পদ্ধতিতে আকাশমণি, মেহগনি, শাল, সেগুন সহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ লাগালেও এবারে এই পদ্ধতিতে কিছুটা পরিবর্তন ঘটিয়ে দামোদরের উপত্যকায় অন্য ধরনের গাছ পোঁতার কর্মসূচি নিল তাজপুর গ্রাম পঞ্চায়েত। মহাত্মা গান্ধী জাতীয় কর্মনিশ্চয়তা প্রকল্পে তাজপুর ফুলবাগান মাঠে নারকেল ও সুপারি গাছ লাগানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ৮৯টি নারকেল ও ২০০টি সুপারি গাছ লাগানো হলেও আগামীদিনে এই ধরনের গাছ আরও লাগানো হবে বলে দাবি পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষের। পঞ্চায়েতের প্রধান গোলাম খান বলেন, উন্নত প্রজাতির এই নারকেল ও সুপারি গাছে খুব দ্রুত ফল হবে। নারকেল ফলের কোনও কিছুই বাদ যায় না। ডাব, তেল, ছোবড়া সবটাই মানুষের কাজে লাগে। এর ফলে এই ধরনের গাছে একদিকে যেমন পরিবেশের ভারসাম্য বজায় থাকবে, অন্যদিকে এলাকার মানুষ আর্থিক দিক থেকে লাভবান হবেন। সূত্রে জানা গিয়েছে, শুধু নারকেল বা সুপারি নয়, এদিকের বিভিন্ন জায়গায় অ্যালোভেরা ভালো জন্মায়। আগামীদিনে এই অ্যালোভেরা চাষেও এলাকার মানুষদের উদ্বুদ্ধ করা হবে।