শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
বারুইপুর পুরসভার চেয়ারম্যান শক্তি রায়চৌধুরি বলেন, গত ২০০৫ সালে প্রথম সিটিজেন সেল চালু করেছিলেন তিনি। দীর্ঘ সময় ধরে এমন অভিযোগ কেউ করেনি। বরং বহু মানুষ অভিযোগ করার পর তা নিয়ে সরাসরি তাঁদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যার সমাধান করেছেন তিনি। সেই কারণে ২০০৫ সাল থেকে বারুইপুর পুরসভায় ক্ষমতা ধরে রাখতে পেরেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তিনি বলেন, এমন কোনও অভিযোগ এখন কেউ করেনি। তবে বিষয়টি সম্পর্কে তিনি খোঁজ নেবেন। চেয়ারম্যান অবশ্য স্বীকার করেন, আগে যতজন অভিযোগ করতেন তা এখন অনেক কমে গিয়েছে। আসলে পুরসভা নাগরিকদের পরিষেবাগত বিষয়গুলির অধিকাংশ সমাধান করে দিয়েছে। সেই কারণে অভিযোগ আর আসে না। যদিও বারুইপুর পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বিরোধী দল বিজেপির কাউন্সিলার প্রীতম দাস বলেন, শাসকদলের ভয়ে কেউ অভিযোগ করছে না। না হলে শহরে নাগরিক পরিষেবা নিয়ে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। বহু জায়গাতে পানীয় জলের আকাল আছে। নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল। জঞ্জাল সঠিকভাবে সাফাই হয় না। পুর কর নিয়ে মানুষের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়।