আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
প্রাথমিক তদন্তের পর গোয়েন্দারা মনে করছেন, সম্ভবত দোতলার টেরেস থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন নিরঞ্জনবাবু। কীসের ভিত্তিতে এমন সিদ্ধান্তে আসছে কলকাতা পুলিস? কলকাতা পুলিসের গোয়েন্দা প্রধান প্রবীণ ত্রিপাঠি জানিয়েছেন, নিরঞ্জনবাবুর বাড়িতে টেরেসের দরজা ছাড়া বাকি সব দরজা বাড়ির ভিতর থেকেই বন্ধ ছিল। ফলে বহিরাগতের উপিস্থিতির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। একটি হাতে লেখা নোট উদ্ধার হয়েছে। যাকে কার্যত সুইসাইড নোট বলা চলে। তাতে ওই বৃদ্ধ লিখে গিয়েছেন, তাঁর পরিচারিকাকে যেন ১৪০০ টাকা দিয়ে দেওয়া হয়। বৃদ্ধের বাড়ি থেকে অর্ধেক খাবার সহ একটি থালাও উদ্ধার হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রের খবর, বৃদ্ধ একসময় শিলচরে চাকরি করতেন। অবসরের পর কলকাতায় থাকতে শুরু করেন। তাঁর মেয়ে প্রবাসী। ছেলে ভিনরাজ্যে থাকেন। পুলিসের অনুমান, নিঃসঙ্গতার জেরেই আত্মাঘাতী হয়েছেন ওই বৃদ্ধ। তবে নিশ্চিত হতে গোয়েন্দারা ময়নাতদন্ত রিপোর্ট এবং ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নেবেন।