সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
ধীমানবাবু বলেন, একসময় হাসপাতালে প্রবেশপথে টোটোর ভিড় জমত। এতে রোগী ও তাঁদের আত্মীয়দের দুর্ভোগে পড়তে হতো। প্রবেশপথ ফাঁকা করে দিতেই হাসপাতালের ভিতরে টোটোর লাইন পড়ছিল। প্রতিদিন হাসপাতাল চত্বরে লাইন দিয়ে টোটো দাঁড়িয়ে থাকায় অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে পারছিল না। এদিন হাসপাতাল ফাঁড়ির পুলিসের সহযোগিতায় সমস্ত টোটো বের করে দেওয়া হয়েছে। এরপরও কোনও টোটো হাসপাতাল চত্বরে দাঁড়ালে ফাঁড়ির আধিকারিককে আইনি ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
এক রোগীর আত্মীয় রাজা কর বলেন, টোটো তো থাকেই। সেইসঙ্গে অনেকসময় মোটরবাইক, সাইকেল, চারচাকা গাড়িও এমনভাবে রাখা থাকে যে, যাতায়াত করা যায় না। আউটডোর, জরুরি বিভাগে যেতেও খুব অসুবিধা হয়। এই বিষয়টিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দেখা দরকার।
রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারপার্সন হেমা চৌবে বলেন, টোটো সহ অন্য গাড়ির চালকদের রোগী নামিয়ে দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া উচিত। কিন্তু তাঁরা তা করে না। এবিষয়ে কড়া নজর রাখা হবে। হাসপাতাল চত্বরে গাড়ি রাখার নির্দিষ্ট জায়গা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।