সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
তার মধ্যে এলাকার প্রাচীন পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম আহমদপুর নবোদয় সার্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটি। এবার তারা একটি মন্দিরের আদলে প্যান্ডেল তৈরি করছে। মন্দিরটি কোনও এলাকার পরিচিত নাম না হলেও প্যান্ডেলের সজ্জায় থাকবে বিশেষ আকর্ষণ। তবে প্রতিমা হবে সাবেকি। প্রতিমাসজ্জায় থাকবে কিছুটা ডাকের সাজও। এবার তাদের পুজোর বাজেট প্রায় তিন লক্ষ ৮০ হাজার টাকা। পুজোর চারদিনই মণ্ডপে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। পঞ্চমীর দিন এলাকার প্রায় শতাধিক শিশুকে পুজোর আগে নতুন পোশাক দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। পুজো কমিটির সম্পাদক অতনু মজুমদার, সদস্য প্রশান্ত চট্টোপাধ্যায় বলেন, প্রতিবছরই পুজোতে বিশেষ কিছু আকর্ষণ রাখার ভাবনা থাকে। এবারও প্যান্ডেল হবে একটি মন্দিরের আদলে। পুজোর ক’টা দিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। অন্যদিকে এলাকার আরও একটি বিগ বাজেটের পুজো অনুষ্ঠিত হয় আহমদপুরের ঈশ্বরপুর অগ্রদূত ক্লাবের উদ্যোগে। এবার ক্লাবের পুজো স্থায়ী মন্দিরে স্থানান্তরিত করা হচ্ছে। প্রতিমা হবে সাবেকি। ১৯৬৫ সালে পুজো শুরু হওয়ার পর এতো অস্থায়ী জায়গাতেই পুজোর আয়োজন করা হতো। কিন্তু এবার থেকে স্থায়ী মন্দিরেই পুজো অনুষ্ঠিত হবে। ক্লাবের সম্পাদক চণ্ডীচরণ হাটি বলেন, যেহেতু এবার আমাদের স্থায়ী মন্দিরে পুজোর আয়োজন করা হচ্ছে, তাই পুজো ছাড়া অন্যান্য বিষয়ে বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে না। কারণ পুজোর পর সংগৃহীত অর্থে মায়ের মন্দির তৈরির কাজ সম্পূর্ণ করা হবে। এছাড়াও আহমদপুরে একটি বিগ বাজেটের পুজো অনুষ্ঠিত হয় বাবুপাড়া সর্বজনীন দুর্গাপুজো কমিটির উদ্যোগে। এবার তাদের পুজোর মূল আকর্ষণ বহরমপুরের মৃৎশিল্পী যামিনী পালের তৈরি দুর্গা প্রতিমা।