সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
সূত্রের খবর, কানপুরের বাদা অঞ্চলের একটি নার্সিং হোমে কর্মরত ছিলেন শালু। তিন বছর আগে প্রথমবার মনোজের সঙ্গে মহিলার পরিচয় হয়। অভিযুক্ত তখন বররা থানায় ছিলেন। সময়ের সঙ্গে
সঙ্গে দু’জনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শালুর মায়ের দাবি, নিজেকে অবিবাহিত হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন মনোজ। কিন্তু বিয়ের
জন্য জোর দিতেই বাস্তবটা সামনে আসে। এই পরিস্থিতিতে পথের কাঁটা সরানোর সিদ্ধান্ত নেন মনোজ। ৮ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যা যাওয়ার নাম
করে শালুকে এটাহ নিয়ে যান তিনি। সঙ্গে ছিলেন রাহুল। সেখানেই ওই মহিলাকে খুন করেন তাঁরা। তারপর দেহ শুকনো কুয়োয় ফেলে কানপুর ফিরে আসেন।