Bartaman Patrika
 

চীনে বসন্তে

ঘরের পাশেই পড়শি দেশ চীন। বসন্তে সে দেশের প্রকৃতি ফুলের সাজে সেজে ওঠে। সেই অপরূপ দৃশ্য দেখতে এই সময় চীনে পর্যটকদের ঢল নামে। চীনে অজস্র দর্শনীয় স্থান রয়েছে। তবে ভারতীয় পর্যটকদের সে দেশে ঘোরাফেরা সীমাবদ্ধ থাকে বেনিং, কুনমিং, লাসা, সাংহাই, শিয়ানের মধ্যে। চীনের রাজধানী বেজিংয়ের কথা উঠলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে তিয়েন আনমেন স্কোয়্যার, চীনের প্রাচীরের ছবি। বেজিং শহরটাও দেখার মতো। ঐতিহ্য আর আধুনিকতার মেলবন্ধনে শহরটা সাজানো। দেশের একাধিক রাজবংশের রাজারা প্রায় ৮০০ বছর ধরে এই জনপদ থেকে রাজ্যপাট পরিচালনা করেছিলেন। শহরের দর্শনীয়গুলি ইংরেজি জানা দক্ষ গাইড নিয়ে ঘুরে দেখতে হবে। শহরটাও যেমন সবুজে সাজানো, তেমনই শহরের বাইরে পা বাড়ালেই গ্রাম্য পাহাড়ি সবুজ প্রকৃতির দেখা মেলে। ২০০৮ সালে এই শহরে বসেছিল অলিম্পিক গেমসের আসর।
বেজিংয়ের অন্যতম আকর্ষণ তিয়েন আনমেন স্কোয়্যার। ১৯৮৯ সালের ছাত্র বিক্ষোভের কেন্দ্রভূমি ছিল ৪৪ হেক্টর বিস্তৃত পাথর বাঁধানো ৮৮০ মিটার লম্বা ও ৫০০ মিটার চওড়া দুনিয়ার সর্ববৃহৎ চত্বরটি। এই স্কোয়্যারের চারপাশে রয়েছে অ্যারোমিনার, চুং ইয়াং ফ্রন্ট গেট, ন্যাশনালওয়ার মেমোরিয়াল মনুমেন্ট, অপেরা হাউস, জাতীয় সংগ্রহশালা, মাও মেমোরিয়াল আর বিখ্যাত দ্য গ্রেট হল অব দ্য পিপল। শেষেরটি দেশের সংসদ ভবন। লাগোয়া সম্মেলন মঞ্চে ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়।
তিয়েন আনমেন স্কোয়্যারের গায়েই মিং রাজাদের প্রাসাদ ফরবিডেন সিটি। এরই একটি প্রবেশদ্বারের নাম চেয়ারম্যান গেট। ৭২ হেক্টর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই বিশাল প্রাসাদ অঞ্চল দৈর্ঘ্যে ৯১৬ মিটার আর প্রস্থে ৭১৬ মিটার। ভিতরে হেঁটে হেঁটে দেখতে হবে একাধিক শিল্পমণ্ডিত প্রাসাদ, মহল। ভিতরে চৈনিক বর্ণাঢ্য শিল্পকলা বিস্ময়ে হতবাক করে। মিং ও কিউয়ং রাজারা ১৯১১ সাল পর্যন্ত এখান থেকে দেশ শাসন করেছিলেন। এই প্রাসাদপুরী তৈরিতে শ্বেতপাথর আর উজ্জ্বল হলুদ ও লাল রঙের ব্যবহার চোখ টানে। শহরের মধ্যে রয়েছে ১৪ শতকে তৈরি প্যাগোডাকৃতির টেম্পল অব হেভেন। এটি সেকালে ছিল সম্রাটদের প্রার্থনা স্থল।
বেজিংয়ে অবশ্যই দেখবেন পুরনো পাড়া হুটং। সরু গলিপথের দুধারে বস্তির মতো ছোট ছোট বাড়িঘর, দোকানপাট, মন্দির নিয়ে এইসব পুরনো পাড়ায় আজও স্থানীয়দের বসবাস। রয়েছে চীনা খাবারের রেস্তরাঁ। সাজানো সাইকেল রিকশয় চেপে হুটং অঞ্চলে ঘুরতে ভালো লাগবে। শহরে রয়েছে রাজ আমলের কয়েকটি উদ্যান আর হ্রদ। যার মধ্যে বিহাই হ্রদ লাগোয়া পার্ক, জিংসান পার্ক, শিশাহাই হ্রদ উল্লেখযোগ্য। সবুজে সাজানো বাগানগুলি বৈচিত্র্যময়। গ্রীষ্মে সেখানে রঙিন ফুলের বাহার। আধুনিক স্থাপত্য কলার অনবদ্য নিদর্শন অলিম্পিক পার্ক। সেখানে মুখ্য দ্রষ্টব্য বার্ড নেস্ট অলিম্পিক স্টেডিয়াম।
শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে কুনমিং হ্রদের ধারে ১১ শতকে গড়ে উঠেছিল সামার প্যালেস। ৩ বর্গকিমি বিস্তৃত বাগানে ঘেরা এই প্রাসাদে জিনবংশের সম্রাট শিয়ান থেকে রাজধানী স্থানান্তরিত করেন। হ্রদের ধারে কয়েকটি টিলা পাহাড়ও রয়েছে।
চীনে এসে চীনের প্রাচীর দেখতে যেতেই হবে। ২২০ খ্রিস্টপূর্বে এই প্রাচীরের নির্মাণকাজ শুরু হয়। তবে প্রাচীনকালের প্রাচীরের সামান্য অংশই অবশিষ্ট রয়েছে। ১৩ শতকে মিং রাজাদের আমলে ইট, কাঠ, পাথর দিয়ে আরও মজবুত করে এই নতুন রূপে প্রাচীরটি পুনর্নির্মাণ করা হয়। চীনের উত্তরপ্রান্ত আর মোঙ্গোলিয়ার দক্ষিণপ্রান্ত ছুঁয়ে আছে এই প্রাচীর। উত্তর বেজিংয়ের বাদালিং, মুতিয়ানিউ, সিমাতাই আর জিনশান লিং এই চারটি স্থান থেকে ভালোভাবে চীনের প্রাচীরকে দেখা যায়। চীনের প্রাচীর দেখতে পর্যটক সমাগম বেশি হয় বেজিং থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরের বাদালিং অঞ্চলে। বাদালিং থেকে কেবলকারে চেপে প্রাচীরের উপর পৌঁছে এরপর হেঁটে ঘোরা যায় প্রাচীরের অনেকটা অংশে। পাহাড়ের গা বেয়ে ছড়িয়ে রয়েছে ৬৭০০ কিলোমিটার দীর্ঘ বিস্ময়কর এই প্রাচীর। বেজিং থেকে বাদালিং যাত্রাপথে দেখবেন মিং রাজাদের সমাধিক্ষেত্র মিং টম্ব। বেজিংয়ে অবশ্যই দেখবেন অ্যাক্রোব্যাটিক শো ও পিকিং অপেরা শো।
প্রয়োজনীয় তথ্য
দিল্লি থেকে সরাসরি বিমান যাচ্ছে বেজিং। কলকাতা থেকে বিমানে কুনমিন পৌঁছে আবার সেখান থেকে বিমান বদলে বেজিং যাওয়া যায়। গ্রীষ্মে চীন ভ্রমণে হালকা শীতপোশাক প্রয়োজন। ভিসা কলকাতা থেকেই করিয়ে নিন। চীনের মুদ্রা ইউয়ান। স্থানীয় সময় ভারতের থেকে আড়াই ঘণ্টা এগিয়ে। চীনে খাবার সমস্যা থাকলেও জনপ্রিয় ট্যুরিস্ট সিটিতে ভারতীয় খাবারের রেস্তরাঁ পাবেন। শপিংয়ের ক্ষেত্রে এই দেশেও দরদাম করা যায় অনেক বাজারে।
বুলেট ট্রেনে সাংহাই
চীন ভ্রমণে অন্যতম আকর্ষণ দ্রুতগামী বুলেট ট্রেন সফর। বেজিং থেকে এই ট্রেনে চেপে চলুন বন্দরনগরী সাংহাই। শপিং ডেস্টিনেশন হিসেবেও এই শহরের খ্যাতি রয়েছে। আধুনিকতার জৌলুসে মোড়া ছবির মতো সুন্দর শহর। এখানে দেখবেন জেড বুদ্ধ টেম্পল, পিপলস স্কোয়্যার, ইউগার্ডেন, শপিং স্ট্রিট প্রভৃতি দ্রষ্টব্য। শহরকে দু’ভাগ করে বয়ে চলেছে হোয়াং ফু নদী। নদীর দুই তীরের বান্দও পুদং চওড়া রাস্তা, পার্ক, বাগান, অসাধারণ স্থাপত্যের সমাহারে সাজানো। সন্ধেবেলা রঙিন আলোয় ঝলমলে হয়ে ওঠে।
পছন্দের ভ্রমণসূচি
প্রথম দিন- কলকাতা থেকে কুনমিং বা দিল্লি হয়ে বেজিং পৌঁছন।
দ্বিতীয় দিন- বেজিং শহর দর্শন। সন্ধেবেলা দেখুন অ্যাক্রোব্যাটিক শো।
তৃতীয় দিন- মিং টম্ব আর চীনের প্রাচীর দর্শন। সন্ধেতে দেখবেন পিকিং অপেরা।
চতুর্থ দিন- বেজিং থেকে বুলেট ট্রেনে সাংহাই পৌঁছন। সন্ধেতে নদীতে জলবিহার।
পঞ্চম দিন- সারাদিন সাংহাই ঘুরে দেখুন।
ষষ্ঠ দিন- সাংহাই থেকে বিমানে কুনমিং হয়ে কলকাতা ফিরুন।
অয়ন গঙ্গোপাধ্যায়
17th  March, 2019
 টেক রুট
বাগিনি হিমবাহ

 নন্দাদেবী জাতীয় উদ্যানের উত্তরদিকের গায়ে বাগিনি হিমবাহের বিস্তার। স্বভাবতই এই হিমবাহের মাঝে পৌঁছে নন্দাদেবী স্যাংচুয়ারির আউটার ওয়ালের উপর অবস্থিত বহু প্রসিদ্ধ শৃঙ্গমালাকে কাছ থেকে দেখা যাবে। ট্রেনে হরিদ্বার। তারপর বাসে যোশিমঠ (দূরত্ব ২৭৮ কিমি)। যোশিমঠ থেকে মালারিগামী জিপে ৪০ কিমি দূরে জুমা গ্রাম। জুমা থেকে সেদিনই হাঁটা শুরু করা যায়। প্রথম দিন জুমা-রুইং (২২৮৬ মি)— ৩ কিমি।
বিশদ

17th  March, 2019
রেকর্ডে শেষ
বর্ণময় কুম্ভ

বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় সমাবেশ ‘কুম্ভমেলা’ সমাপ্তি ঘোষণা করা হল শিবরাত্রি মহাস্নানের পর। ইউনেস্কো এই মেলাকে বৃহত্তর ধর্মীয় মেলার স্বীকৃতি দিয়েছে। ১৫ জানুয়ারি শুরু হওয়া ৪৯ দিনের এই বৃহৎ ধর্মীয় সমাবেশ শেষে অনুমান ২৪ কোটি মানুষের আগমন ঘটেছিল। এবারের কুম্ভে তিনটি শাহি স্নান ও তিনটি পর্ব স্নান ছিল। বিশদ

17th  March, 2019
কলকাতায় আই আই টি এম ২০১৯ 

 কলকাতা পর্যটন শিল্পের যে বড় বাজার তা বুঝে গেছে দেশের সব রাজ্য। সামার সিজনে এ রাজ্য থেকে ভালো ব্যবসা পাবার লক্ষ্যে সম্প্রতি সায়েন্স সিটিতে আয়োজন করা হয়েছিল ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল মার্টের।  
বিশদ

03rd  March, 2019
মন উড়ানের ভ্রমণ মেলা 

ভ্রমণ এখন বাঙালির শিরা-উপশিরায়। সেই আবেগকে মূলধন করে রমরম করে চলছে পর্যটন ব্যবসা। কোনও দিনক্ষণ নয়, দিন দুয়েকের ছুটিতেই উঠল বাই তো কটক যাই। সাপ্তাহান্তিক পর্যটনের চাহিদা বর্তমানে অনেক বেশি। তবুও সামনে ‘সামার ভেকেশনে’ পর্যটন মরসুমের কথা মাথায় রেখে কলকাতায় অনুষ্ঠিত হল প্রথম ‘সামার ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার’ অর্থাৎ সামার টিটিএফ। 
বিশদ

03rd  March, 2019
বরফচূড়ায় নতুন দার্জিলিং  

সূয্যি প্রায় ডুবুডুবু। গোলাপি আভায় সমস্ত প্রকৃতি শেষবারের মত নিজেকে রাঙিয়ে নিচ্ছে। দূরে, সবুজ পেরিয়ে, আকাশের গায়ে হেলান দিয়ে যেখানে পাহাড় চূড়োগুলো মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে, সেখানে তখন লালের বিচ্ছুরণ। বিদায় বেলায় দিবাকর, পরম মমতায় শেষবারের মতো ছুঁয়ে যায় শৃঙ্গগুলোকে।  বিশদ

03rd  March, 2019

Pages: 12345

একনজরে
নয়াদিল্লি, ৬ ডিসেম্বর (পিটিআই): একমাত্র পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া সব রাজ্যই প্রধানমন্ত্রী কিষান যোজনার সুফল নিয়েছে। শুক্রবার রাজ্যসভায় এ কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমার। তিনি বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী কিষান যোজনায় বছরে বরাদ্দ ছ’হাজার কোটি টাকা।  ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সাইনি হুন্ডাইয়ের উদ্যোগে ২৯তম ফ্রি কার কেয়ার ক্লিনিকের আয়োজন করা হয়েছে। শুক্রবার থেকে সেই ক্লিনিক শুরু হয়েছে। তা চলবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ...

বিএনএ, মালদহ: উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে বাংলাদেশে পাচার করা হচ্ছে মাদক ট্যাবলেট। আর সেই পাচারের রুট হিসেবে এখন দুষ্কৃতীদের পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে মালদহ সহ উত্তরবঙ্গের ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: সমস্ত দপ্তরের অফিসারদের নিয়ে এবার ব্লক অফিসে গিয়ে বৈঠক করে কাজের হালহকিকত খতিয়ে দেখতে শুরু করলেন হাওড়ার জেলাশাসক মুক্তা আর্য। বৃহস্পতিবার তিনি সাঁকরাইল ব্লকে প্রশাসনিক বৈঠক করেন। এর আগে তিনি আমতা-২ ব্লকেও প্রশাসনিক বৈঠক করেছিলেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৭২: কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হল ন্যাশনাল থিয়েটার
১৯৪১: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পার্ল হারবারে বোমাবর্ষণ
১৯৮৪: বরুণ সেনগুপ্তের সম্পাদনায় আত্মপ্রকাশ করল ‘বর্তমান’  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৪৯ টাকা ৭২.১৯ টাকা
পাউন্ড ৯২.২০ টাকা ৯৫.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৭.৭৫ টাকা ৮০.৭৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৬৭০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,২২০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২০ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৭ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার, দশমী ১/৭ দিবা ৬/৩৪। রেবতী ৪৭/৫০ রাত্রি ১/২৮। সূ উ ৬/৭/৩৪, অ ৪/৪৮/২, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ৭/৩৩ গতে ৯/৪১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ২/৪০ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৪৮ গতে ২/৩৫ মধ্যে, বারবেলা ৭/২৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ২/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২৮ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ৬/২৮ মধ্যে পুনঃ ৪/২৬ গতে উদয়াবধি। 
২০ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৭ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার, একাদশী ৬০/০/০ অহোরাত্র। রেবতী ৪৭/৫০/২৭ রাত্রি ১/১৭/৯, সূ উ ৬/৮/৫৮, অ ৪/৪৮/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/১ মধ্যে ও ৭/৪৩ গতে ৯/৫০ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ২/৫২ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৪/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৫৬ গতে ২/৪৩ মধ্যে, কালবেলা ৭/২৮/৫৫ মধ্যে ও ৩/২৮/৩৮ গতে ৪/৪৮/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/২৮/৩৯ মধ্যে ও ৪/২৮/৫৬ গতে ৬/৯/৩৭ মধ্যে। 
৯ রবিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। বৃষ: কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। মিথুন: উপার্জন ভাগ্য ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৮৭২: কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হল ন্যাশনাল থিয়েটার১৯৪১: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পার্ল হারবারে ...বিশদ

07:03:20 PM

আলিপুরে ভেঙে পড়ল নির্মীয়মান বাড়ির একাংশ 
আলিপুর রোডে ভেঙে পড়ল নির্মীয়মাণ বহুতলের একাংশ। দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ...বিশদ

05:05:00 PM

মালদহে মহিলার রহস্যমৃত্যুর ঘটনার তদন্তে অতিরিক্ত পুলিস সুপারকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ বিজেপির 

03:51:00 PM

মালদা, বালুরঘাট, কোচবিহার বিমানবন্দর নবীকরণের উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী 
মালদা, বালুরঘাট, কোচবিহারের মতো অব্যবহৃত বিমানবন্দর ও বিমান স্ট্রিপগুলির নবীকরণের ...বিশদ

03:34:00 PM

একনজরে গতকালের ম্যাচের রেকর্ডগুলি 
গতকাল হায়দরাবাদে প্রথম টি-২০ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে দারুণ জয় ...বিশদ

02:35:02 PM