প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
বড়খাঁকড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের মুড়াকাটি গ্রামে রাইস মিল তৈরি হয়েছে। সেখানে ধান থেকে চাল তৈরি ও প্যাকেজিংয়ের কাজও করছেন মহিলারা। এক কেজি থেকে ৫০০ গ্রামের প্যাকেট করা হয়েছে। চাল তৈরির পর কালো চাল ১০০ টাকা, ব্রাউন রাইস ৬০ টাকা, রেড রাইস ৮০ টাকা, সেদ্ধ চাল ৩০ টাকা প্রতি কিলো বিক্রি করা হচ্ছে। ২০১৭ সালে মাত্র ৩০০ জন মহিলাকে দিয়ে ওই চাষ শুরু হয়েছিল। ২০১৮ সালে ৩০০০ মহিলা চাষ করেন। এবছর ৪৩০০ জন মহিলা পাঁচ হেক্টর জমিতে ওই চাষ করেছেন।
আবার এই চাল থেকে বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরি করে ও চালের প্যাকেট করে কলকাতায় সবলা মেলা সহ একাধিক জায়গায় বিক্রি করছেন স্বনির্ভর দলের মহিলারা। নয়াগ্রাম ব্লকের রাঙামেটিয়া গ্রামের বনানী মাহাত, বিরিবেড়িয়ার রেখা সিং, ভালিয়াঘঁটির বাসন্তী সরেন বলেন, জৈব সার আমরা বাড়িতেই তৈরি করেছি। বিভিন্ন স্টলে ব্রাউন রাইস সহ বিভিন্ন রাইস বিক্রি করা হচ্ছে। ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক আয়েষা রানি বলেন, মহিলা চাষিরা মার্কেটিংয়ের সুযোগ পাচ্ছেন। বিশ্ববাংলার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার এর পরিধি আরও অনেক বাড়বে। এই চাষ করে গ্রামের মহিলারা আর্থিকভাবে উপকৃত হবেন।