উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। উচ্চতর বিদ্যার ক্ষেত্রে শুভ ফল পাবে। কর্মপ্রার্থীদের ... বিশদ
বিক্ষোভকারী টিঙ্কু রবিদাস, পাঁচকড়ি রবিদাস, নিলয় রাজবংশীরা বলেন, আগের পঞ্চায়েত সদস্য পিন্টু পাল বাড়ি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা নিয়েছেন। কিন্তু, এখন যে তালিকা প্রকাশ পেয়েছে তাতে বাড়ি প্রাপকের তালিকায় আমাদের নাম নেই। টাকা ফেরত চাইতে গেলে মারধরের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। প্রশান্ত ভুঁইমালি নামে এক উপভোক্তা বলেন, মঙ্গলবারই অ্যাকাউন্টে ৬০হাজার টাকা ঢুকেছে। সেই টাকা থেকে ১০হাজার টাকা দাবি করছেন পিন্টু। কিন্তু, এত টাকা দিয়ে দিলে বাড়ি হবে কীভাবে! তাই দিতে অস্বীকার করায় বাকি টাকা কী করে অ্যাকাউন্টে ঢোকে তা দেখে নেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এরই বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতেই এই বিক্ষোভ।
এলাকার বিজেপি নেতা আলি রেজা বলেন, এর তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। বিজেপির পক্ষ থেকে উপভোক্তাদের সাহায্য করা হয়েছে।
এব্যাপারে পিন্টু বলেন, আমি বর্তমানে দলের কোনও পদে নেই। যাঁরা এদিন অভিযোগ করেছেন, তাঁরা বিজেপি দল করেন। আমার কাছে প্রায়ই ওরা টাকা দাবি করত। না দেওয়ায় আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে।
প্রধান নাজিরা সুলতানার স্বামী নুরুল হোদা বলেন, সরকারি বাড়ির বিনিময়ে কোনও সদস্য টাকা নিয়েছেন বা দাবি করছেন এমন কোনও অভিযোগ আমার কাছে আসেনি। এক টাকাও উপভোক্তাদের কাছ থেকে নেওয়া যাবে না, এটা দলের নির্দেশ। কেউ এমন অভিযোগ জানালে দলীয় নেতৃত্বদের জানানো হবে।