সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
সেচ দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, দপ্তরের জমি দখল করে রেখেছে। যখন প্রয়োজন হবে ছাড়তে হবে। পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মালিওর বাঁধ রোডের ধারে দীর্ঘ ২২ বছর ধরে চলছিল বেসরকারি নার্সারি স্কুল। তার পাশে রয়েছে অভিযুক্ত আকমলের মুদির দোকান। স্কুলের জমিটি দখল করার জন্য যাতায়াতের রাস্তায় নুনের বস্তা ও পোল্ট্রি মুরগি রাখার খাঁচা এক বছর ধরে ফেলে রেখেছে আকমলের পরিবার। সেগুলি সরানোর কথা বললেও কাজ হয়নি। ফলে রাস্তার সমস্যার জন্য স্কুলটি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ। এনিয়ে গ্রামে একাধিকবার সালিশি সভা হয়। অভিযোগ, প্রায় এক মাস আগে স্কুলের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেয় অভিযুক্তরা।
মঙ্গলবার সকালে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মহম্মদ সামসুল হক, শিক্ষক ইমরান আলি ও শিক্ষিকা মমতাজ মহল স্কুলের তালা খুলতে গেলে অভিযুক্তরা বাধা দেয়। এতে দু’পক্ষের বচসার পর শিক্ষকদের মারধর ও শিক্ষিকার শাড়ি ছিঁড়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। প্রধান শিক্ষক বলেন, ২০০০ সালে রতুয়ার এক বাসিন্দার কাছ থেকে ২১ হাজার টাকায় ১৫ কাঠা জমি নিয়েছিলাম। সাড়ে সাত কাঠা জমিতে আকমলরা মুদির দোকান করেছে। বাকি জমিতে আমাদের স্কুল। এখন আকমলের পরিবার স্কুলের জমিটি দাবি করছে। স্কুল খুলতে গেলে মারধর ও গালিগালাজ করা হয়েছে।
অভিযুক্ত আকমল বলেন, জমিটি আমার বাবার দখলে ছিল। স্কুল কর্তৃপক্ষ এখন তাদের বলে দাবি করছে বলে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছি। মারধরের অভিযোগ মিথ্যা। হরিশ্চন্দ্রপুর থানার আইসি মনোজিৎ সরকার বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত চলছে।