সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
জেনারেল কোর্সের পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রীসংখ্যা ছিল ৮৮১১ জন। তাঁদের ৯৮.৩৮ শতাংশই উত্তীর্ণ হয়েছেন। অন্যদিকে পরীক্ষার্থী ছাত্রের সংখ্যা ছিল ৮২৮৫জন। উত্তীর্ণের হার ৯৮.২৬ শতাংশ। ছাত্রীদের থেকে সামান্য কম। সব মিলিয়ে ১৭ হাজার ৯৬ জন জেনারেল পরীক্ষার্থীর মধ্যে সাফল্যের হার ৯৮.৩২ শতাংশ।(অনার্সের ক্ষেত্রে ৪৪২১ জন ছাত্রী পরীক্ষা দিয়েছিলেন। উত্তীর্ণ হয়েছেন ৯৮.৮৭ শতাংশ। অনার্স পরীক্ষার্থী ২৬৫০ জন পরীক্ষার্থী ছাত্রের ক্ষেত্রে সাফল্যের হার ৯৯.১৩ শতাংশ। সব মিলিয়ে অনার্সের ৭০৭১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৮.৯৭ শতাংশই উত্তীর্ণ হয়েছেন।
উল্লেখ্য, স্নাতক স্তরের প্রথম সেমেস্টারের পরীক্ষায় ৯৬ শতাংশ পরীক্ষার্থী কোনও না কোনও বিষয়ে অনুত্তীর্ণ হন। পরে রিঅ্যাসেসমেন্টের পর অবশ্য সাফল্যের হার বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৭৯ শতাংশে।
পরীক্ষা সমূহের নিয়ামক বিশ্বরূপ সরকার বলেন, চতুর্থ সেমেস্টারে সিবিসিএস অনুযায়ী পরীক্ষা হয়। এখানে একটি বিষয়ে সফল হতে গেলে ৩০ শতাংশ নম্বর পেতে হয়। কিন্তু প্রথম সেমেস্টারের পরীক্ষা হয়েছে জাতীয় শিক্ষানীতি অনুযায়ী। সেক্ষেত্রে পাশের জন্য ৪০ শতাংশ নম্বর পেতে হয়। সেই কারণে সাফল্য কিছুটা কম এসে থাকতে পারে। বিশ্বরূপবাবু আরও বলেন, চতুর্থ সেমেস্টারের ফলের রিঅ্যাসেসমেন্টের জন্য আবেদন করা যাবে ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত। পুজোর পরে রিঅ্যাসেসমেন্টের ফল প্রকাশ করা হবে।
তিনি আরও জানান, এক্সামিনেশন মনিটরিং কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্নাতক স্তরের দ্বিতীয় সেমেস্টারের ফল পুজোর ছুটির পরে কলেজ খুললে প্রকাশিত হবে। প্রথম, তৃতীয় ও পঞ্চম সেমেস্টারের পরীক্ষা হবে জানুয়ারি মাসে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার বিশ্বজিৎ দাস বলেন, উপাচার্য পবিত্র চট্টোপাধ্যায়ের নিরলস উৎসাহে এবং পরীক্ষা সমূহের নিয়ামকের তৎপরতায় বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষ এবং শিক্ষকদের সাহায্যেই স্নাতক স্তরের চতুর্থ সেমেস্টারের ফল এত দ্রুত প্রকাশ করা সম্ভব হয়েছে।