সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
এক সপ্তাহের বেশী সময় টানা গরমে পুড়ছে জলপাইগুড়ি। যদিও মঙ্গলবার কিছুটা বৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু, সপ্তাহজুড়ে প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাস অবস্থা কচিকাঁচা থেকে শুরু করে বয়স্কদের। এই পরিস্থিতিতে চলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলি। এবিপিটিএ জেলা সম্পাদক বিল্পব ঝাঁ বলেন, জেলায় ১২০৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা এক লক্ষ ৫ হাজারের মতো। এরমধ্যে জলপাইগুড়ি শহর, ময়নাগুড়ি, ধূপগুড়ি এবং রাজগঞ্জ মিলিয়ে ২০টি বিদ্যালয়ে সকালে পঠনপাঠন হলেও বাকিগুলি দিবাভাগে চলে। অধিকাংশ বিদ্যালয় পুরোনো পরিকাঠামো থাকায় তীব্র গরমে ছাত্রছাত্রীরা অসুস্থ হয়ে যায়। উপস্থিতির হার কমেছে। অবিভাকরা সন্তানদের স্কুলে পাঠাতে চাইছেন না। সেজন্য সকালে ক্লাস করানোর কথা বলা হয়েছে। অনেকটা একই বক্তব্য তৃণমূল শিক্ষক সংগঠনের।
মঙ্গলবার ডিপিএসসি চেয়ারম্যান বলেন, গরমের জেরে বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীর উপস্থিতির হার কমছে। এই খবর আমার কাছেও এসেছে। শিক্ষকরা সকালে পঠনপাঠনের জন্য বলছেন। তাই রাজ্য প্রাথমিক শিক্ষাপর্ষদের কাছে এই বিষয়ে চিঠি করা হয়েছে। ফোনেও কথা হয়েছে।