ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
জলপাইগুড়ি জেলাশাসক তথা গজলডোবা উন্নয়ন পর্ষদের চেয়্যারমান অভিষেক তেওয়ারি বলেন, ২৭ ফেব্রুয়ারি গজলডোবা উন্নয়ন পর্ষদ রাজ্য সরকার তৈরি করেছে। আমরা খুব শীঘ্রই পর্ষদের প্রথম মিটিং ডাকব।
রাজগঞ্জের বিধায়ক তথা গজলডোবা উন্নয়ন পর্ষদের ভাইস চেয়্যারমান খগেশ্বর রায় বলেন, উচ্চ আদালতের রায়কে মাথায় রেখে গজলডোবায় উন্নয়নের পরিকল্পনা করা হবে। এই মাসেই পর্ষদের প্রথম মিটিং করা হবে।
২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গজলডোবায় পর্যটন কেন্দ্র ‘ভোরের আলোর’ উদ্বোধন করেন। তারপরেই গজলডোবা উন্নয়ন পর্ষদ তৈরির কথা ঘোষণা করে রাজ্য সরকার। এই বছর ২৭ ফেব্রুয়ারি গেজেট নোটিফিকেশন করে গজলডোবা উন্নয়ন পর্ষদের ঘোষণা করা হয়। মাল থানার অধীনে বাগরাকোট ও ওদলাবাড়ির একাধিক মৌজা নিয়ে নয়া ওই পর্ষদ গঠিত হয়েছে। জলপাইগুড়ির জেলাশাসক পর্ষদের চেয়্যারমান। এছাড়াও ১১ জনের কমিটিতে রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বরবাবু ভাইস চেয়্যারমান, জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সদস্য লাভলি পারভিন, সঞ্জয় সরকার পর্ষদের সদস্য হয়েছেন। এছাড়াও বন, পর্যটন, অর্থ, পুর উন্নয়ন, ভূমি ও ভূমি সংস্কার, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের প্রতিনিধিরা এই পর্ষদের সদস্য মনোনীত হয়েছেন। মালের মহকুমা শাসককে পর্ষদের সচিব করা হয়েছে। প্রসঙ্গত,ফেব্রুয়ারি মাসে পর্ষদ গঠন করা হলেও এখনও পর্যন্ত কোনও মিটিং হয়নি।