ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
অন্যদিকে, বাগবাজারের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ক্ষীরোদ বিদ্যাবিনোদ অ্যাভিনিউয়ের বাসিন্দা এক কিশোরীর মৃত্যু নিয়ে তৈরি হয়েছে জলঘোলা। বৃহস্পতিবার বিকেলে আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পূজা দাস (১৬) নামে ওই কিশোরীর মৃত্যু হয়। গত মঙ্গলবার সকালে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। এলাকা সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই কিশোরী বেশ কিছুদিন ধরে জ্বরে ভুগছিল। এলাকার একাংশের অভিযোগ, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে ওই কিশোরীর। যা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ লুকিয়ে যাচ্ছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অবশ্য কিশোরীর মৃত্যুকে ‘অজানা জ্বর’ বলেই দাবি করেছে। যা মানতে রাজি নন এলাকার বহু মানুষ। তাঁদের কথায়, ওই কিশোরী আগে যে রক্ত পরীক্ষা করেছিল, তাতে ডেঙ্গু জীবাণু থাকার কথা মিলেছিল। যদিও এলাকার কাউন্সিলার তথা মিউনিসিপ্যাল অ্যাকাউন্টস কমিটির চেয়ারম্যান বাপি ঘোষ বলেন, বিরোধীরা জোর করে একে ডেঙ্গু বলে দেখাতে চাইছে। রাজনীতি করছে বিরোধীরা। এটা সম্পূর্ণভাবে অজানা জ্বর। মেয়েটির বাবা দিনু দাসও আমায় বলেছেন, ডেঙ্গু নয়, অজানা জ্বরে তাঁর মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। ওই কিশোরীর পরিবার যেখানে থাকে, তা অত্যন্ত অপরিচ্ছন্ন। আমি ধীরে ধীরে অবস্থার পরিবর্তন করছি। ডেঙ্গুর যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ ভুল। এদিকে, ওই কিশোরীর দেহ হাসপাতাল থেকে ছাড়া নিয়ে বিবাদ-বচসা হয়।