ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
তবে, এদিন নির্দিষ্ট করে কোনও দেশের নাম উল্লেখ করেননি রাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি শুধু বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদের মদতদাতা এবং জঙ্গিদের অর্থসাহায্যকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সারা বিশ্বের এগিয়ে আসার সময় এসেছে।’ পাশাপাশি তিনি এও বলেন, রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদে গৃহীত প্রস্তাবগুলির বাস্তবায়নে কিছু সদস্য রাষ্ট্র উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে ‘ফাঁক’ রেখে দিচ্ছে। যা নিয়ে ভারত অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। ভারতের তরফে মন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল সম্মেলনে যোগ দিয়েছিল। যার মধ্যে এনআইএ’র ডিজি ওয়াই সি মোদিও ছিলেন।
মেলবোর্নে আয়োজিত ওই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ৬৫টি দেশ অংশগ্রহণ করেছিল। সেখানে ভারতের তরফে মোট চারটি প্রস্তাব পেশ করা হয় বলে জানান কিষণ রেড্ডি। তিনি বলেন, প্রথমেই আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদকে রুখতে রাষ্ট্রসঙ্ঘের তত্ত্বাবধানে একটি সম্মেলনের আয়োজন করার আহ্বান জানিয়েছে ভারত। এর সঙ্গে এফএটিএফের নীতিগুলির সঠিক বাস্তবায়ন এবং তাদের তৈরি তালিকার রাজনীতিকরণ না করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, কট্টরপন্থী ভাবধারার প্রচারে অর্থের যোগান রুখতে অবিলম্বে একটি বৈঠক ডাকারও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।