আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
উত্তর কলকাতার এক পরিবারের দিনগত জীবনযাপনের মাঝেই ঘটে যাওয়া দুটো দিনের এক চলমান জলছবি। মৃত স্ত্রী’র স্মৃতি আঁকড়ে বেঁচে থাকা বৃদ্ধ বাবা আর দুই বোনের সম্পর্কের টানাপোড়েনের কিছু মুহূর্ত ও দিনগত পাপক্ষয়ের আখ্যান। বড় বোন ললিতা বিধবা। ছোট বোন রণিতা। তাঁর স্বামী কর্পোরেট দুনিয়ার চাকুরে। কিন্তু তিনি একাধিক নারীতে আসক্ত হওয়ায় রণিতা তাঁকে ছেড়ে চলে এসেছেন। পারস্পরিক নির্ভরতাকে আঁকড়ে ধরেই বাবা ও দুই মেয়ের বেঁচে থাকার জীবনবৃত্তান্তের এক ঝলক মঞ্চে উপস্থাপিত হল।
অভিনয়ে অতুলের ভূমিকায় সুমন্ত সিংহ, ললিতার চরিত্রে মন্দিরা রায় ও রণিতার চরিত্রে রূপদান করেন সাগ্নিকা চট্টোপাধ্যায়। অন্যান্য ভূমিকায় রুমা সাহা, রোহন সাহা ও সুমন গিরিও যথাযথ।
নাট্যনবিস আয়োজিত চূনীলাল রায় স্মৃতি ছোট নাট্য উৎসবে অভিনীত হয়েছে পাজি পিটার, স্বর্ণচাঁপার ভোর, জ্বালা, বাঁশি নাটকগুলি। সালকিয়া নাট্যনবিস গৌতম রায় রচিত ‘নিহত শতাব্দী’ নাটকটি সুব্রত সিংহের নির্দেশনায় মঞ্চস্থ করে।
এছাড়া সালকিয়া আগন্তুক নাট্যসংস্থা নাট্যকার বিধায়ক ভট্টাচার্য রচিত ‘তাহার নামটি রঞ্জনা’ (নির্দেশনা তরুণকুমার দাস) মঞ্চস্থ করে।
নিজস্ব প্রতিনিধি