সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
গত তিন বছরে ব্যাটিংয়ে বাড়তি মনোযোগ দেওয়ার কথাও শুনিয়েছেন অশ্বিন। বলেছেন, ‘ঘাম ঝরিয়েছি ব্যাটিংয়ে উন্নতির জন্য। শটের বৈচিত্র্য বাড়িয়েছি। পেস বোলিং কীভাবে খেলব, তার জন্য বাড়তি পরিশ্রম করেছি নেটে। সেই চেষ্টার ফল পাচ্ছি।’ ১৮৯ মিনিট ক্রিজে থেকে ২৪০ বল খেলা অবশ্য মোটেই সহজ ছিল না। তাঁর ব্যাখ্যা, ‘বোলার হিসেবে পরের ১২ থেকে ১৮টা ডেলিভারি অনায়াসে ভেবে রাখতে পারি। কিন্তু একজন ব্যাটার হিসেবে তা করলে চলে না। এক্ষেত্রে প্রতিটি বলের জন্যই আলাদা প্রস্তুতি নিতে হয়। পাশাপাশি দীর্ঘ অভিজ্ঞতাও কাজে লাগিয়েছি ক্রিজে। কঠিন পরিস্থিতিতে সফল হতে পেরে আমি খুশি। এই আনন্দের তুলনা হয় না।’
রবীন্দ্র জাদেজার সঙ্গে জুটিতে ১৯৯ রান যোগ করেন অশ্বিন। সতীর্থকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়ে অফ স্পিনার বলেন, ‘জাড্ডুকে দেখলে ঈর্ষা হয়। ওর ভগবানপ্রদত্ত প্রতিভা রয়েছে। দক্ষতার শীর্ষে পৌঁছনোর পথ ঠিকই খুঁজে নেয়। ভাবি, ওর মতো যদি হতে পারতাম! তবে এটাও ঠিক যে, আমি নিজের মতো হয়েই খুশি।’ বাংলাদেশের প্রথম ইনিংসে অশ্বিন কোনও উইকেট পাননি। জাদেজা সেখানে নিয়েছেন দুই উইকেট। ম্যাচ যত গড়াবে, স্পিনারদের ভূমিকা তত গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে মনে করছেন অ্যাশ। একই সুর জাদেজারও। টেস্টে তাঁর উইকেটসংখ্যা এখন ২৯৬। চিপকেই ৩০০ উইকেটের গণ্ডি টপকাতে চান বাঁ হাতি স্পিনার। তাঁর কথায়, ‘অল্পের জন্য শতরান ফস্কে গিয়েছে। তবে এটা খেলার অঙ্গ। নিজের বোলিংয়ে অবশ্য আমি খুব খুশি। এই মাঠেই ৩০০ উইকেট নিতে চাই।’