সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
চুক্তি বিতর্কে মরশুমের শুরু থেকেই চর্চায় আনোয়ার। মোহন বাগানের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদী লোন ডিল ভেঙে দিল্লি এফসিতে ফিরে যান তিনি। ২০২২ সালে ফিফা কংগ্রেসে লোন ডিলের নয়া নিয়ম চালু হয়। প্রতিটি ফেডারেশনকে তা তিন বছরের মধ্যে চালু করার নির্দেশ দেয় ফিফা। তবে ভারতে এখনও সেই নিয়ম বলবৎ হয়নি। অন্যদিকে ফিফার নিয়ম হাতিয়ার করে মাঠে নামেন দিল্লি কর্তা রঞ্জিত বাজাজ। ঘরোয়া ফুটবলে তিনিই আনোয়ারের গডফাদার। মোহন বাগানের সঙ্গে চুক্তিভঙ্গের নেপথ্যে বাজাজের মস্তিষ্ক। আনোয়ার ফ্রি হতেই তাঁকে পাঁচ বছরের চুক্তিতে সই করায় ইস্ট বেঙ্গল। অন্যদিকে, মোহন বাগানের দাবি ছিল এই চুক্তিভঙ্গ বৈধ নয়। শুরু হয় আইনী যুদ্ধ। দীর্ঘ টালাবাহানার পর আনোয়ারকে চার মাসের জন্য নির্বাসিত করে স্টেটাস কমিটি। একই সঙ্গে ১২ কোটি ৯০ লক্ষ টাকার বিশাল জরিমানাও ঘোষিত হয়। শুধু তাই নয়, দু’টি ট্রান্সফার ব্যানের খাঁড়া নেমে আসে ইস্ট বেঙ্গল ও দিল্লির উপর। ক্ষুব্ধ রঞ্জিত বাজাজ দিল্লি হাইকোর্টে স্টে অর্ডারের অনুরোধ জানান। এরপর আদালতের নির্দেশে বাতিল হয় আগের সব রায়। বৃহস্পতিবার ফের নতুন করে সিদ্ধান্ত জানাল স্টেটাস কমিটি।