সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
ব্রাসিলিয়া শহরে জন্ম নেওয়া ফ্রাঙ্কার কেরিয়ারের সিংহভাগ কাটিয়েছেন ব্রাজিলে। ২০১৬ সালে কমার্সিয়াল এফসি’র হয়ে পেশাদার ফুটবলে হাতে খড়ি। এরপর ক্রুজেরি ও সিয়ানোর্তের জার্সি গায়ে চাপান। সেখান থেকে লিয়েনে আমেরিকা মিনেরিও, মিরাসোও, সাও হোসে, সান্তা ক্রুজের মতো চতুর্থ সারির দলে সাফল্যের সঙ্গে খেলেছেন। ২০২২ সালে এফসি লোকোমোটিভে যোগ দেন তিনি। অতীতে ভারতীয় ফুটবলে সাফল্যের সঙ্গে খেলে গিয়েছেন একাধিক ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার। সেই কথা মাথায় রেখেই লাতিন আমেরিকার কোনও স্ট্রাইকারকে দলে নিতে মরিয়া ছিলেন সাদা-কালো কর্তারা। একাধিক ফুটবলারের বায়ো-ডেটা নিয়ে আলোচনা চললেও, শেষ পর্যন্ত ফ্রাঙ্কাকে নেওয়ার ক্ষেত্রে সবুজ সংকেত দেন কোচ আন্দ্রে চেরনিশভ। মূলত স্ট্রাইকার হলেও, আক্রমণাত্মক মিডিও হিসেবে তিনি পারদর্শী। দুটো পা তাঁর সমান চলে। বক্সের বাইরে থেকে দূরপাল্লার শট নেওয়ার ক্ষেত্রেও রয়েছে মুন্সিয়ানা। আপাতত এক বছরের চুক্তি সাদা-কালো শিবিরে যোগ দিলেও, ভালো পারফরম্যান্স মেলে ধরলে সেই মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো হবে বলেই জানা গিয়েছে। জুলাইয়ের শুরুতেই ডুরান্ড কাপের প্রস্তুতিতে নেমে পড়বে মহমেডান। তার আগেই কলকাতায় পা রাখবেন ফ্রাঙ্কা।