বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
সোমবার সকাল ৯টা নাগাদ নৌকায় করে চালের বস্তা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। কালনা ফেরিঘাটে ভাগীরথীর পাড়ের কাছে নৌকায় অতিরিক্ত চালের বস্তা বোঝাই করার সময় সেটি উল্টে যায়। নৌকায় থাকা কয়েকজন নদীতে পড়ে যান। তবে তাঁরা সাঁতার কেটে পাড়ে উঠে যায়। চালের বস্তাগুলি জলে পড়ে যায়।
উল্লেখ্য, বছর দুয়েক আগে অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই করায় এই ফেরিঘাটে নৌকা উল্টে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এরপর থেকে ফেরি পারাপারে যাত্রী সুরক্ষায় কড়া নজরদারি শুরু হয়। কিন্তু, চাল পারাপারে লাগাম টানতে ব্যর্থ হয় ফেরিঘাট কর্তৃপক্ষ। তাদের দাবি, চালের কারবারিদের এব্যাপারে অনেকবার বলা হলেও তাঁরা সতর্ক হননি। এদিন দুর্ঘটনাগ্রস্ত নৌকায় ৩০-৩৫ বস্তা চাল বহন ক্ষমতা থাকলেও ৪০-৪৫ বস্তা চাল তোলা হয়েছিল। তার জন্যই এই বিপত্তি ঘটে। ফেরিঘাটের ম্যানেজার জয়গোপাল ভট্টাচার্য বলেন, আমরা মাঝিদের সবসময় নির্দিষ্ট বহন ক্ষমতার বাইরে চালবোঝাই করতে নিষেধ করেছি। কিন্তু কেউ তা মানে না। এদিন নোকায় অতিরিক্ত চালের বস্তা বোঝাই করা হয়। তার জেরে নৌকাটি উল্টে যায়। চালের বস্তাগুলি জলে ডুবে গেলেও কেউ হতাহত হয়নি। এই বিষয়ে নজরদারি আরও বাড়ানো হবে।