বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
এসএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক সৃজন ভট্টাচার্য এদিন বলেন, ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো কর্তৃপক্ষ শীঘ্রই সল্টলেক পাঁচ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের পরিষেবা শুরু করতে চলেছে। আপাতত সল্টলেক স্টেডিয়াম পর্যন্ত তারা এই পরিষেবা চালু করবে বলে ঘোষণাও করেছে। বাইপাসের উপর বেঙ্গল কেমিক্যালের পরের স্টেশনটির নাম তারা সল্টলেক স্টেডিয়াম রেখেছে। আমরা সংগঠনের তরফে দাবি জানিয়েছি, এই স্টেশনটির নাম প্রয়াত সুভাষ চক্রবর্তীর নামে রাখতে। কারণ, দেশের বৃহত্তম এই স্টেডিয়াম তৈরির ক্ষেত্রে আগাগোড়া মুখ্য ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। অনেক প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে তিনি তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর সহায়তায় রাজ্য তথা দেশকে এই গর্বের ক্রীড়াঙ্গন উপহার দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে তাঁর মৃত্যুর পর স্টেডিয়ামের নামকরণের ক্ষেত্রে তাঁর নাম ব্যবহারের কথা কেউ স্মরণে আনেনি। তবে এবার মেট্রো স্টেশনের নামের মাধ্যমে তাঁকে রেল কর্তৃপক্ষ যোগ্য সম্মান দিক—এটাই আমরা চাই। রেলমন্ত্রীকে আমরা চিঠি দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এই আবেদন জানিয়েছি। তবে রেল কর্তৃপক্ষ এই আবেদনে কর্ণপাত না করলে এসএফআই ভবিষ্যতে কী করবে, তা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলব না।
এদিকে, কেন্দ্রীয় বোর্ড তথা সিবিএসই সম্প্রতি স্কুল ফি বৃদ্ধির ব্যাপারে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে এ নিয়ে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেছে এসএফআই। রাজ্যপালকে লেখা এক চিঠিতে তারা জানিয়েছে, সাধারণ ছাত্রদের ফি দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেড় হাজার টাকা করা হয়েছে। আর তফসিলি জাতি-উপজাতি ছাত্রদের ক্ষেত্রে তা ২৪ গুণ বাড়িয়ে মাসে ১২০০ টাকা করা হয়েছে। এমনকী, অতিরিক্ত বিষয় বা অ্যাডিশনাল সাবজেক্টের জন্য বাড়তি ৩০০ টাকা করে গুনতে হবে ছাত্রদের। এই বৃদ্ধি অভিভাবকদের উপর দারুণ চাপ তৈরি করবে বলে তা রদ করতে সংগঠন রাজ্যপালের হস্তক্ষেপ দাবি করেছে।