উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এমন কলেজের ‘রেকগনিশন’ বা অনুমোদন দেয় ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার্স এডুকেশন (এনসিটিই)। আর এরাজ্যে এমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠাগুলিকে ‘অ্যাফিলিয়েশন’ দেয় ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি অব টিচার্স ট্রেনিং অ্যান্ড প্ল্যানিং। এনসিটিই কলেজটিকে প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র দিলেও ওই বিশ্ববিদ্যালয় প্রয়োজনীয় অনুমোদন দেয়নি। এই সমস্যার কারণেই কলেজটি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়। কেন অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে না, তা সকলের বক্তব্য শুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে জানাতে বলা হয়। মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে আইনজীবী অমিতাভ চৌধুরী আদালতকে জানান, অ্যাফিলিয়েশনের যে ফর্ম পূরণ করা হয়েছে, সেখানে কলেজের সেক্রেটারি হিসেবে লেখা হয়েছে সুদীপ রায়ের নাম। কিন্তু, ফর্মের শেষে সেক্রেটারি হিসেবে স্বাক্ষর করা হয়েছে নিরঞ্জন ঠিকাদার নামে। এমন বিতর্কিত পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট অনুমোদন দেওয়া হয়নি। ভর্তির শেষ তারিখ ইতিমধ্যে পেরিয়েছে। অন্তর্বর্তী ব্যবস্থা হিসেবে ভর্তি নেওয়ার সুযোগ দিতে কলেজের তরফে অনুরোধ করা হলেও কোর্ট তাতে সাড়া দেয়নি।