আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
বিধায়ক বলেন, মহিলা আদালত হলে মহিলা সংক্রান্ত মামলা সেখানে হবে। মহিলা বিচারপ্রার্থীদের বিচারের আশায় দিনের পর দিন ঘুরে যেতে হচ্ছে। তাঁদের বিচার পেতে ১৫-২০ বছর সময় লেগে যাচ্ছে। কারণ, কেসের সংখ্যার তুলনায় কোর্টের সংখ্যা কম। তাই রামপুরহাটে মহিলা কোর্ট চালু করার বিষয়ে সরকারের কোনও পরিকল্পনা আছে কিনা তা বিধানসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে জানতে চাই। যাতে মহিলারা দ্রুত বিচার পেতে পারেন। সেই সঙ্গে অন্যান্য কোর্টেও মামলার চাপ কমে আসবে। উত্তরে আইনমন্ত্রী মৌখিক ও লিখিতভাবে জানান, রামপুরহাট সহ সিউড়ি আদালতেও মহিলা কোর্ট ইতিমধ্যে চালু করা হয়েছে। যদিও বাস্তবে তা নেই।
অন্যদিকে, রামপুরহাট আদালতের বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অসিতানন্দ পাল বলেন, রামপুরহাট আদালতে এখনও মহিলা কোর্ট চালু হয়নি। মহিলা আদালত চালু হলে ভালো হয়। সিউড়ি আদালতের সরকারি আইনজীবী তথা তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, এখনও পর্যন্ত এখানে কোনও মহিলা আদালত চালু হয়নি। এখনও পর্যন্ত হাইকোর্টের তেমন কোনও নির্দেশ আসেনি।