সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
১৯৪৭ সালে দক্ষিণ এশিয়া থেকে নিজেদের আধিপত্য গুটিয়ে নেয় ব্রিটেন। তারপর ১৯৫০ সালে ভারত ও ব্রিটেনের সঙ্গে দু’টি পৃথক চুক্তি স্বাক্ষর করে নেপাল। তবে ১৯২৩ সালে করা চুক্তির গুরুত্ব কমেনি। কারণ এর সাহায্যেই ১৯৫৫ সালে পেয়েছিল রাষ্ট্রসঙ্ঘের সদস্যপদ। এদিনের অনুষ্ঠানে বারবার প্রথম চুক্তির ঐতিহাসিক গুরুত্বের কথা উল্লেখ করেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। উপহার হিসেবে আসন্ন টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপে নেপালের জার্সি পেয়ে অত্যন্ত খুশি হন তিনি।
দুই দেশের দীর্ঘদিনের সম্পর্ক নিয়ে সুনাক বলেন, ‘নেপালের সবথেকে পুরনো বন্ধু ব্রিটেন। এই চুক্তি তারই অন্যতম প্রমাণ। কম বয়সে হিমালয়ে গিয়েছিলেন রাজা তৃতীয় চার্লস। এছাড়াও শিক্ষা নিয়ে দুই দেশের মধ্যে একাধিক চুক্তি হয়েছে। ব্রিটেনের সামগ্রিক উন্নতির পিছনে নেপালী অভিবাসীদের অবদান অনস্বীকার্য। হরি বুধা মাগর এবং নিমস পুরজার মতো মানুষদের কীর্তি আমাদের অনুপ্রাণিত করে।’
অতিথিদের কথা মাথায় রেখে এদিন মেনুতে ছিল সিনকি বাহামা সাধাকো, আলু তামা সেওয়াই সহ একাধিক সুস্বাদু নেপালি পদ। তা পরিবেশন করা হয় নেপালের পুনর্ব্যবহারযোগ্য বাসনে। সব মিলিয়ে এক অসামান্য সন্ধ্যার সাক্ষী থাকল ১০ ডাউনিং স্ট্রিট।