আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
ভ্যাকসিনের জন্য ভারতের উপর নির্ভরশীল বাংলাদেশ। সেদেশের সংস্থা ব্রেক্সিমকো মারফৎ সিরামের টিকা বাংলাদেশে পৌঁছে যায়। এবার ভ্যাকসিন উৎপাদনের কাজে হাত লাগাতে চাইছে আওয়ামি লিগের সরকার। বিদেশমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, রাশিয়া টিকা উৎপাদনের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তাই দ্রুত নীতিগত অনুমোদনের বাস্তবায়ন করতে চলেছে হাসিনা প্রশাসন।
সিরাম বাংলাদেশে পর্যাপ্ত টিকা সরবরাহ করেনি। এই অভিযোগ আগেই করেছিল বাংলাদেশের টিকা সরবরাহের দায়িত্বে থাকা ব্রেক্সিমকো। সেই আবহে আগেই রাশিয়ার স্পুটনিক-ভি-কে অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার চীনের সিনোফার্মার তৈরি ভ্যাকসিন ব্যবহারের অনুমতি দিল ঢাকা। একইসঙ্গে দেশের ডাইরেক্টরেট অব ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান জানিয়েছেন, বাংলাদেশেই সিনোফার্ম তৈরির ব্যাপারে কথাবার্তা চলছে। যার ফলে বাংলাদেশে রাশিয়া বা চীনের টিকার আমদানি ও প্রয়োগে কোনও বাধা থাকল না। মন্ত্রিসভার বৈঠকে স্থির হয়েছে বাংলাদেশ টিকার বিকল্প রাস্তা খুঁজবে। অর্থাৎ, শুধু সিরামের উপর নির্ভরশীল থাকতে চায় না হাসিনা প্রশাসন। তবে অর্থমন্ত্রী একটা বিষয় পরিষ্কার করে দিয়েছেন, টিকার বিকল্প রাস্তা খোঁজা মানে এই নয় ভারত থেকে টিকার আমদানি বন্ধ হবে।