আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
সঙ্কটের এই মুহূর্তে ভারতের পাশে দাঁড়ানোর পক্ষে জোরালো সওয়াল করেছেন মার্কিন চেম্বার অব কমার্সের এগজিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট তথা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান মিরন ব্রিলিয়ান্তে। তাঁর বক্তব্য, আমেরিকায় মজুত থাকা অ্যাস্ট্রাজেনেকার লক্ষ লক্ষ ডোজ ও জীবনদায়ী সামগ্রী ভারত ও ব্রাজিলের মতো সঙ্কটের মুখে পড়া দেশগুলিতে পাঠাতে অনুরোধ করা হচ্ছে মার্কিন প্রশাসনকে। ব্রিলিয়ান্তের দাবি, জুনের প্রথমভাগেই আমেরিকার সব নাগরিককে টিকা দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত ডোজ মার্কিন সংস্থাগুলি তৈরি করে ফেলতে পারবে। তাই আমেরিকায় মজুত থাকা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের এই অসংখ্য ডোজ প্রয়োজনই পড়বে না।
ভারতের পাশে দাঁড়ানোর দাবিতে আমেরিকার ভিতর থেকেই চাপ তৈরি হওয়ায় এবিষয়ে বিবৃতি দেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব জেন সাকি। শুক্রবার তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী এই মহামারীর ধাক্কায় জেরবার ভারতের মানুষের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে আমেরিকা। রাজনৈতিক ও বিশেষজ্ঞ স্তরে ভারতের আধিকারিকদের সঙ্গে আমরা কাজ চালাচ্ছি। সঙ্কট মোকাবিলার রাস্তা খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। কোয়াড সদস্যভুক্ত দেশগুলির অন্যতম হল ভারত। ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে ভ্যাকসিন তৈরি ও বণ্টন নিয়ে আলোচনা চলছে। পাশাপাশি কোভ্যাক্স কর্মসূচিতেও আমরা ১০০ কোটি ডলার দিয়েছি। এই ইস্যুতে পৃথকভাবে সাংবাদিক বৈঠক করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখ্য মেডিক্যাল উপদেষ্টা অ্যান্টনি ফসি। তিনি বলেন, ভারতকে প্রযুক্তিগত সহযোগিতা দেওয়ার লক্ষ্যে আমেরিকার সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন ভারতীয় সংস্থাগুলির সঙ্গে একযোগে কাজ করছে।