সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
রবিবার চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাস দবি করেন, ময়নাতদন্তের জন্য চাপ দেওয়া হয়েছিল। প্রাক্তন কাউন্সিলার বলেছিলেন, আজ রাতের মধ্যে ময়নাতদন্ত না হলে রক্তগঙ্গা বয়ে যাবে। তিনি কোনও নাম না করলেও এই অভিযোগ যে প্রতিবেশী সঞ্জীববাবুর বিরুদ্ধে তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। প্রসঙ্গত, সঞ্জীববাবু ২০১৩ সাল পর্যন্ত পানিহাটি পুরসভার সিপিএম কাউন্সিলার ছিলেন। ২০১৮ সালে তিনি তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন। এদিন সঞ্জীববাবু বলেন, ওই চিকিৎসককে আমি চিনি না। উনি যে ময়নাতদন্ত করবেন সেটাও জানতাম না। যদি আমি হুমকি দিয়ে থাকি, তাহলে সেদিন তিনি এফআইআর করলেন না কেন? মৃতার বাবা বলেন, আমাদের পরিবার এসব কথা বলেনি। আমরা বিষয়টি জানি না। ওই দিন সঞ্জীববাবু ও অপর তৃণমূল কাউন্সিলার সোমনাথ দে’কে আমরা ফোন করে হাসপাতালে ডেকেছিলাম। নির্মল ঘোষকে আমি ডাকিনি। সঞ্জীব ও আমি মিলে এফআইআর লিখেছি।
বিধায়ক নির্মল ঘোষের সিবিআই জেরার প্রসঙ্গে বলেন, আমরা প্রথম থেকেই তড়িঘড়ি মেয়ের দেহ পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ করেছি। সিবিআই যেটা ভালো মনে করছে, সেই ভাবে ডাকছে। তাঁরা আরও বলেন, শ্মশান ঘাটের সার্টিফিকেটে সই করতে কাউকে আমরা কোনও অনুমতি দিইনি। আমরা শ্মশান ঘাটে পৌঁছনোর পর দেখি সমস্ত প্রস্তুতি সারা হয়ে গিয়েছে।