আড়াই লক্ষ কোটি টাকা খরচ করেও দূরপাল্লার ট্রেন চলাচলে সময়ানুবর্তিতায় কোনও উল্লেখযোগ্য সাফল্য নেই কেন? সময়ে কেন গন্তব্যে পৌঁছছে না ট্রেন?
আগামী শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) নয়, আর জি কর কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টের স্বতঃপ্রণোদিত মামলার শুনানি হবে সোমবার ৩০ তারিখ। মামলায় অন্যতম বিবাদী পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষে অ্যাডভোকেট-অন-রেকর্ড আস্থা শর্মার আবেদনের ভিত্তিতে শুনানির দিন পরিবর্তন করলেন দেশের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়।
তিরুপতি মন্দিরের লাড্ডুতে পশুচর্বি মেশানো ঘিয়ের ব্যবহারের অভিযোগে উত্তাল দেশ। সেই অভিযোগের নিষ্পত্তির আগেই ‘পবিত্রতা’ রক্ষায় সোমবার বিশেষ অনুষ্ঠান সারল মন্দির কর্তৃপক্ষ। এদিন সকাল ছ’টা থেকে ১০টা পর্যন্ত চার ঘণ্টা ধরে ‘শান্তি হোমম পঞ্চগব্য প্রক্ষণ’ পুজো অনুষ্ঠিত হয় তিরুমালা মন্দিরে।
বছরে ২ কোটি কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে কেন্দ্রে ক্ষমতায় এসেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি তো পূরণই হয়নি, উল্টে বিজেপি জমানায় ৪৫ বছরের মধ্যে শীর্ষে পৌঁছে গিয়েছিল বেকারত্বের হার। সেইসঙ্গে সরকারি চাকরিতে শূন্য পদ পূরণের পথে সরকার হাঁটেনি বলেই অভিযোগ বিরোধীদের।
সংসদে জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষের হয়ে আওয়াজ তুলবেন। ভূস্বর্গে বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে এসে এমনই প্রতিশ্রুতি দিলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। তিনি আরও জানান, জম্মু ও কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বিজেপির উপর নিরন্তর চাপ বজায় রাখবে কংগ্রেস।
দেশজুড়ে লাফিয়ে বাড়ছে পেঁয়াজ, টম্যাটো সহ নানা সব্জির দাম। রাজধানী দিল্লিতে ধনেপাতা বিক্রি হচ্ছে প্রতি কিলো ৬০০ টাকায়। পেঁয়াজ ৬০ টাকা, টম্যাটোর কিলো ৫০ টাকা।
২০১৯ সাল। হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি কোনও দলই। ম্যাজিক ফিগারের থেকে পাঁচ আসন কম পায় বিজেপি। আরও পিছিয়ে কংগ্রেস। এই পরিস্থিতিতে মাত্র ১০ জন বিধায়ক নিয়ে কিং মেকার হয়ে ওঠেন জেজেপি নেতা দুষ্যন্ত চৌতালা।
শনিবার শপথ নিয়েছিলেন। সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন আতিশী। এদিন অবশ্য মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরে আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ব্যবহৃত চেয়ারে বসেননি তিনি।
বেঙ্গালুরুর ফ্ল্যাটে তরুণীকে খুনের তদন্তে নয়া মোড়। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্তকে শনাক্ত করে ফেলেছে বেঙ্গালুরু পুলিস। মহালক্ষ্মী নামে ২৯ বছরের ওই তরুণীকে হত্যায় জড়িত পশ্চিমবঙ্গের এক বাসিন্দা। তদন্তের স্বার্থে অবশ্য অভিযুক্তর পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
লখনউ: যোগীরাজ্যে ফের এনকাউন্টার! উত্তরপ্রদেশের পুলিসের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের (এসটিএফ) গুলিতে মৃত্যু হল সুলতানপুরের গয়নার দোকানে ডাকাতির মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত অনুজপ্রতাপ সিংয়ের। গত ২৮ আগস্ট ওই ডাকাতির পর থেকেই অনুজকে খুঁজছিল পুলিস। তার জন্য এক লক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষণাও করা হয়। পুলিস জানিয়েছে, সোমবার ভোর চারটে নাগাদ অচলগঞ্জ এলাকায় নাকা চেকিং চলার সময় এক সঙ্গী সহ অনুজকে দেখতে পান পুলিস কর্মীরা। সঙ্গে সঙ্গে সে পুলিসকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। পাল্টা গুলি চালায় এসটিএফ। গুলির আঘাতে গুরুতর জখম হয় অনুজ। পরে হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।
এর আগে পুলিসি এনকাউন্টারে প্রাণ হারিয়েছিল এই মামলার আর এক অভিযুক্ত মঙ্গেশ যাদব। যদিও তাঁকে ভুয়ো এনকাউন্টারে ‘খুন’ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব। তাঁর অভিযোগ ছিল, যাদব সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হওয়ার কারণেই প্রাণ দিতে হয়েছে মঙ্গেশকে। কিন্তু ওই ডাকাতিতে জড়িত তথাকথিত উচ্চবর্ণের অভিযুক্তদের আত্মসমর্পণের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। অনুজের মৃত্যুর পরেও যোগী সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন অখিলেশ। তাঁর আরও অভিযোগ, বিজেপি এভাবে লোকসভা নির্বাচনে উত্তরপ্রদেশে হারের বদলা নিচ্ছে। এক্স হ্যান্ডলে অখিলেশ লিখেছেন, ‘কাউকে ভুয়ো এনকাউন্টারে মেরে ফেলা অন্যায়। হিংসা ও রক্তপাত ঘটিয়ে উত্তরপ্রদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করতে বিরাট ষড়যন্ত্র চলছে।’ যদিও ছেলে অনুজের মৃত্যুর জন্য অখিলেশের দিকেই আঙুল তুলেছেন বাবা ধর্মরাজ সিং। তিনি বলেন, ‘অখিলেশের ইচ্ছা পূরণ হল। ঠাকুর সম্প্রদায়ের একজনকে এনকাউন্টার করা হল।’ তাঁর দাবি, ‘আমার ছেলে রাজনীতির শিকার হল। অথচ যাদের বিরুদ্ধে ৩০টা মামলা রয়েছে, তাদের ধরা হচ্ছে না।’
এর আগে পুলিসি এনকাউন্টারে প্রাণ হারিয়েছিল এই মামলার আর এক অভিযুক্ত মঙ্গেশ যাদব। যদিও তাঁকে ভুয়ো এনকাউন্টারে ‘খুন’ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব। তাঁর অভিযোগ ছিল, যাদব সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হওয়ার কারণেই প্রাণ দিতে হয়েছে মঙ্গেশকে। কিন্তু ওই ডাকাতিতে জড়িত তথাকথিত উচ্চবর্ণের অভিযুক্তদের আত্মসমর্পণের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। অনুজের মৃত্যুর পরেও যোগী সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন অখিলেশ। তাঁর আরও অভিযোগ, বিজেপি এভাবে লোকসভা নির্বাচনে উত্তরপ্রদেশে হারের বদলা নিচ্ছে। এক্স হ্যান্ডলে অখিলেশ লিখেছেন, ‘কাউকে ভুয়ো এনকাউন্টারে মেরে ফেলা অন্যায়। হিংসা ও রক্তপাত ঘটিয়ে উত্তরপ্রদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করতে বিরাট ষড়যন্ত্র চলছে।’ যদিও ছেলে অনুজের মৃত্যুর জন্য অখিলেশের দিকেই আঙুল তুলেছেন বাবা ধর্মরাজ সিং। তিনি বলেন, ‘অখিলেশের ইচ্ছা পূরণ হল। ঠাকুর সম্প্রদায়ের একজনকে এনকাউন্টার করা হল।’ তাঁর দাবি, ‘আমার ছেলে রাজনীতির শিকার হল। অথচ যাদের বিরুদ্ধে ৩০টা মামলা রয়েছে, তাদের ধরা হচ্ছে না।’
