আঁটপুরের বাবুরাম ঘোষের বাড়ির দুর্গাপুজো এক সময় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেই পুজো ফের চালু করেছিলেন মা সারদা। আঁটপুরের এই বাড়িতেই ৯ বন্ধুকে নিয়ে সন্ন্যাস গ্রহণ করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ।
সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: রাজ্যের প্রায় সাড়ে ন’হাজার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে পানীয় জলের সংযোগ দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছে পঞ্চায়েত দপ্তর। কাজটি চলছে সব জেলায়। ৪ অক্টোবরের মধ্যে এই কাজ শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু এখনও পর্যন্ত সম্পন্ন হয়েছে মাত্র ১৩ শতাংশ।
পঞ্চায়েত দপ্তর রিপোর্ট পেয়েছে, বাঁকুড়া ও কোচবিহারে কাজ হচ্ছে ভালোই। বাকি জেলাগুলিতে কাজটি ভীষণ ধীরে চলছে। তাই পঞ্চায়েত দপ্তরের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে সমস্ত অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে জলের সংযোগ দেওয়ার মতো জরুরি কাজটি আদৌ শেষ হবে কি না, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে।
বিভাগীয় রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, আট হাজারের কাছাকাছি সেন্টারে পরিদর্শন করা হয়ে গিয়েছে। পরিদর্শকরা দেখেছেন যে, কাজ শেষ হয়েছে ন’শোরও কম সেন্টারে। আটটি জেলার একটিও কেন্দ্রে জলের সংযোগ দেওয়ার পরিকাঠামো গড়ার কাজ শেষ হয়নি। কাজটি এমন ঢিমেতালে চলছে কেন? সংশ্লিষ্ট অফিসাররা এজন্য কৈফিয়ত তলব করেছেন।
পঞ্চায়েত দপ্তর রিপোর্ট পেয়েছে, বাঁকুড়া ও কোচবিহারে কাজ হচ্ছে ভালোই। বাকি জেলাগুলিতে কাজটি ভীষণ ধীরে চলছে। তাই পঞ্চায়েত দপ্তরের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে সমস্ত অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে জলের সংযোগ দেওয়ার মতো জরুরি কাজটি আদৌ শেষ হবে কি না, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে।
বিভাগীয় রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, আট হাজারের কাছাকাছি সেন্টারে পরিদর্শন করা হয়ে গিয়েছে। পরিদর্শকরা দেখেছেন যে, কাজ শেষ হয়েছে ন’শোরও কম সেন্টারে। আটটি জেলার একটিও কেন্দ্রে জলের সংযোগ দেওয়ার পরিকাঠামো গড়ার কাজ শেষ হয়নি। কাজটি এমন ঢিমেতালে চলছে কেন? সংশ্লিষ্ট অফিসাররা এজন্য কৈফিয়ত তলব করেছেন।
