কারও সঙ্গে অপ্রত্যাশিত কলহে লিপ্ত হয়ে অপযশ। ব্যবসা ও পেশায় কিছুটা শুভ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
বিমানবন্দর থানা এলাকার কৈখালির এক বাসিন্দা প্রতারকদের খপ্পরে পড়েছিলেন। বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে তাঁকে যোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার ভুয়ো নথিপত্র দেখানো হয়েছিল। সেই টোপে পা দিয়ে তিনি কয়েক দফায় ২ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা দিয়ে ফেলেন। জমি বিক্রি করেও টাকা দিয়েছিলেন। পরে প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।মামলার তদন্তে নেমে বিধাননগর কমিশনারেটের এসিপি (ডিডি) সম্বিতি চক্রবর্তী গত ৯ মে রাজারহাটের ভাতিন্ডা থেকে নিরুপম মুখোপাধ্যায় নামে একজন মাস্টারমাইন্ডকে গ্রেপ্তার করে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ওই চক্রে কলকাতার হেয়ার স্ট্রিট থানার অন্তর্গত ডালহৌসির একটি বিল্ডিং থেকে আরও ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। ওই চক্রে আরও একজনকে গ্রেপ্তার করা হল। পুলিস জানিয়েছে, ফোন, মেসেজ বা হোয়াটসঅ্যাপে অচেনা কেউ এই ধরনের প্রস্তাব দিলে সেই ফাঁদে কেউ পা দেবেন না। বাড়িতে হাজির হলেও সতর্ক থাকুন। তথ্য যাচাই না করে কোনও আর্থিক লেনদেন করবেন না। করলে সর্বস্বান্ত হতে পারেন।