ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
সরকারি সংস্থাগুলি বিভিন্ন সমবায় সংস্থার মাধ্যমে যে ধান কেনে সেখানে কিছু অনিয়ম চিহ্নিত হওয়ায় ওই সমবায় সংস্থাগুলির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। কিছু সমবায় সংস্থাকে ধান কেনার দায়িত্ব দেওয়া হলেও তারা কোনও ধান কেনার শিবিরই খোলেনি। লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হলেও তারা ধান কেনেনি। আবার কিছু নথিভুক্ত সমবায় সংস্থাকে কাজ করার দায়িত্বও দেয়নি সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলি। দায়িত্ব পালনে পুরোপুরি ব্যর্থ সমবায় সংস্থাগুলিকে আগামী খরিফ মরশুমে কাজ না দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। লক্ষ্যামাত্রার থেকে কম ধান কিনেছে এমন সমবায় সংস্থাও কিছু আছে। আগামী মরশুমে এই সংস্থাগুলির কাছে নজর রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অনিচ্ছুক সমবায় সংস্থাগুলিকে ধান কেনার প্রক্রিয়ায় যুক্ত না করতে বলা হয়েছে সরকারি সংস্থাগুলিকে। খাদ্যদপ্তর বা কয়েকটি সরকারি সংস্থা নিজেরা স্থায়ী কেন্দ্র খুলে ধান কেনে। আবার ধানের একটা বড় অংশ কেনা হয় সমবায় সংস্থাগুলির মাধ্যমে। গ্রামে গিয়ে অস্থায়ী শিবির খুলে চাষিদের কাছ থেকে সরকার নির্ধারিত দামে ধান কেনার দায়িত্ব পালন করে তারা কমিশন পায়। যেহেতু ধানের একটা বড় অংশ এভাবে কেনা হয় তাই এক্ষেত্রে কোনও খামতি রাখতে চাইছে না খাদ্যদপ্তর।
রাইস মিলগুলি যাতে প্রাপ্য চাল সরকারকে ঠিক সময়ে দেয় সেই ব্যাপারে কড়া খাদ্যদপ্তর। সেন্ট্রাল পুলের জন্য চাল অবশ্যই ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে দিতে হবে। স্টেট পুলের চাল দেওয়ার জন্য সাধারণভাবে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। ১২টি মিলের কাছ থেকে ৫ হাজার টনের বেশি চাল ২ জুলাই পর্যন্ত বকেয়া আছে।