ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
নরেন্দ্র মোদি ২০১৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর সূচনা করেছিলেন আয়ুষ্মান ভারতের। ২০১১ সালের আর্থ-সামাজিক জাতি জনগণনার রিপোর্ট ভিত্তি করে গোটা দেশের ১২ কোটি গরিব পরিবারের জন্য এই পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ফ্রি চিকিৎসা প্রকল্প শুরু হয়েছিল। সরকারি হিসেব মতো এখন প্রায় ৫৫ কোটি মানুষ এই সুবিধা পায়। তবে সুবিধা দেওয়া হয় পরিবারের নামে। সেক্ষেত্রে নতুন করে দেশের সব সত্তরোর্ধ্ব নাগরিককে এই সুবিধা দিলে কি নিয়মের বদল হবে? নাকি তার পরিবারও পাবে সুবিধা। তা সে গরিব হোক বা ধনী? মন্ত্রকে চলছে টানাপোড়েন।
যদিও শীঘ্রই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে বলেই মন্ত্রকের মত। মন্ত্রকের অধিকাংশর মত, সত্তরোর্ধ্বর ক্ষেত্রে স্রেফ ওই ব্যক্তিকেই দেওয়া হোক। তা নাহলে সত্তরোর্ধ্বর গোটা পরিবারকে পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ফ্রি চিকিৎসার সুবিধা দিতে গেলে সরকারের অর্থভাণ্ডারে চাপ পড়বে। যদিও সংখ্যালঘু মত, সত্তরোর্ধ্বরা যতদিন জীবিত থাকবেন, ততদিন তাঁর পুরো পরিবারকে পুরো সুবিধা দেওয়া হোক। কিন্তু অধিকাংশের মন্তব্য, সত্তরোর্ধ্ব ব্যক্তি প্রয়াত হওয়ার পর পরিবারের চিকিৎসা সুবিধা বন্ধ করে দিলে, নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। যার ফল দেখা যাবে নির্বাচনে। তাই কীভাবে সত্তরোর্ধ্ব দেশের সব নাগরিককে আয়ুষ্মান ভারতের ফ্রি চিকিৎসা দেওয়া যায়, তা নিয়ে বাজেট তৈরিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রকে চলছে টানাপোড়েন।