ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
গত কয়েক বছরে একের পর এক ভয়াবহ দুর্যোগের মুখে পড়েছে এই জেলা। ঘূর্ণিঝড় হোক বা নিম্নচাপের প্রভাবে প্রবল বৃষ্টি—বিভিন্ন সময় দুর্যোগের সঠিক তথ্য বা চিত্র পাওয়া যায়নি। তাই এবার সবটাই রেকর্ড রাখতে এই বিশেষ ক্যামেরা বসানোর সিদ্ধান্ত হয়। রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর থেকে জেলা প্রশাসনকে এই ক্যামেরাগুলি বসানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। সূত্রের খবর, নামখানা, কাকদ্বীপ, সাগর, গোসাবা, কুলতলি, পাথরপ্রতিমা ইত্যাদি ব্লকের বাছাই করা কিছু গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ক্যামেরাগুলি বসানোর কথা। এক আধিকারিক জানান, কোথায় সিগন্যালিং ব্যবস্থা কতটা জোরদার, জায়গাগুলি চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে সেই বিষয়টি বিবেচনায় রাখা হচ্ছে। সুন্দরবনের একটা বড় অংশ নজরদারির আওতায় আসবে এর ফলে। তাছাড়া, এই ক্যামেরার বিশেষত্ব হল রোদ, বৃষ্টি এবং বাজ থেকে সুরক্ষিত থাকবে। ইতিমধ্যে টেন্ডার ডাকা হয়ে গিয়েছে। খুব শীঘ্রই ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু হবে বলে দাবি জেলার কর্তাদের।