কারও সঙ্গে অপ্রত্যাশিত কলহে লিপ্ত হয়ে অপযশ। ব্যবসা ও পেশায় কিছুটা শুভ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
বিধাননগর কমিশনারেট সূত্রে জানা গিয়েছে, উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্যের অভিযোগের ভিত্তিতে গত ২ জুন তদন্ত শুরু করে বিধাননগর পূর্ব থানার পুলিস। তার ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। বিধাননগর কমিশনারেট থেকে কলকাতা পুলিসের আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। বুধবার সন্ধ্যার পর কলেজ স্ট্রিটে হানা দেয় বিধাননগরের পূর্ব থানার পুলিস। সরকারি বই বিক্রির অভিযোগে আবতাউদ্দিন মল্লিক নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার কাছ থেকে বাংলা ও ইংরেজি মিলিয়ে মোট ৩৬টি বই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, উচ্চ মাধ্যমিকের ওই বাংলা ও ইংরেজি বই সরকারি প্রেসে ছাপা হয়। সেখান থেকে স্কুলে যায়। স্কুল কর্তৃপক্ষ সেগুলি ছাত্রছাত্রীদের বিলি করে। তাই কীভাবে ওই বই খোলাবাজারে বিক্রি হচ্ছিল, তার তদন্ত শুরু হয়েছে। ধৃতকে বৃহস্পতিবার বিধাননগর মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়েছিল। তদন্তের স্বার্থে পুলিস ধৃতকে নিজেদের হেফাজতে চেয়ে আবেদন করে। আদালত তিনদিনের পুলিসি হেফাজত মঞ্জুর করেছে। বিধাননগর কমিশনারেটের এক পদস্থ কর্তা বলেন, একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই বিক্রেতা কার কাছ থেকে বই পেয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাকে জেরা করে এই চক্রের বাকিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে। ঘটনার তদন্ত চলছে।