কারও সঙ্গে অপ্রত্যাশিত কলহে লিপ্ত হয়ে অপযশ। ব্যবসা ও পেশায় কিছুটা শুভ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে প্রায় ৪০০ অস্থায়ী কর্মী রয়েছেন। তাঁরা প্রত্যেকেই এক বেসরকারি সংস্থার হয়ে কাজ করেন। বকেয়া বেতন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের ক্ষোভ রয়েছে। এর আগে ঈদের সময়েও কর্মবিরতি হয়েছিল। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে অবরোধ উঠে যায়। এদিন সকাল ৯টা থেকে অস্থায়ী কর্মীরা কাজ বন্ধ করে অবস্থান বিক্ষোভে বসেন। ফলে আউটডোরের সমস্ত পরিষেবা কার্যত বন্ধ হয়ে যায়। কেউ ডাক্তার দেখাতে পারেননি। আবার কেউ ডাক্তার দেখাতে পারলেও স্লিপে ওষুধ লেখার লোক না থাকায় আর তা সংগ্রহ করতে পারেননি। বারাকপুর থেকে আসা সুরজ পাসোয়ান, পানিহাটির স্বপন ঘোষ বলেন, কয়েক ঘণ্টা লাইনে থেকেও ডাক্তার দেখাতে পারলাম না। কারণ, টিকিট দেওয়া হচ্ছে না। এমন সমস্যা হবে জানলে আজ কাজ নষ্ট করে হাসপাতালে আসতাম না।
আন্দোলনকারীদের দাবি, দীর্ঘ চার মাস ধরে বেতন হচ্ছে না। সিংহভাগ শ্রমিক মাইনে না পেলেও গোপনে হাতেগোনা কয়েকজনকে বেতন দেওয়া হচ্ছে। এইভাবে বিভাজনের চেষ্টা করা হচ্ছে। বকেয়া না পেলে কাজ চালু করা হবে না। নাম না লেখার শর্তে হাসপাতালের এক কর্তা বলেন, বিষয়টি স্বাস্থ্যভবনকে জানানো হয়েছে। অস্থায়ী কর্মীদের সঙ্গে কথা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে দ্রুত সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।