সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
অধীরবাবু বলেন, ডিভিসির অবশ্যই দোষ আছে। ডিভিসির জলাধারগুলির জলধারণ ক্ষমতা কমেছে। কিন্তু এখানে নদীগুলির জল ধারণ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেওয়া রাজ্য সরকারের কাজ। কাউকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। কেন্দ্র ও রাজ্য উভয়ই এব্যাপারে উদাসীন। ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান খাটাল মাস্টারপ্ল্যানে রূপান্তরিত হয়ে গিয়েছে। বন্যা শেষ হলেই ঘাটাল ভুলে যাওয়া হবে। আমরা কান্দি মাস্টারপ্ল্যান করে দেখিয়েছি। বন্যা ঠেকানো যায়। ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান হল না কেন? মানুষের আন্দোলন হওয়া উচিত।
অধীরবাবু বলেন, বিস্তীর্ণ এলাকা বন্যা কবলিত হয়েছে। মানুষ রাস্তার উপরে সংসার পেতেছেন। এখানে সরকারের দেখা নেই। তাই মানুষের ক্ষোভ বাড়ছে। যখন এই এলাকার মানুষ ভুগছেন। খেতে পাচ্ছেন না। স্বাস্থ্য পরিষেবা পাচ্ছেন না, তখন বীরভূমে তাদের নেতার জেলমুক্তির জন্য উচ্ছ্বাস, মিষ্টি বিতরণ অশোভনীয় বলে মনে করি। এদিন খানাকুলে ত্রাণ বিলির কর্মসূচিতে অধীরবাবুর সঙ্গে ছিলেন কংগ্রেসের খানাকুল-২ ব্লক সভাপতি নাজির হোসেন চৌধুরী, দলের সাধারণ সম্পাদক আশুতোষ চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ।