সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
পিএসি সূত্রে জানা গিয়েছে, সময়ে দূরপাল্লার ট্রেন চলাচলের ক্ষেত্রে রেল কী উদ্যোগ নিয়েছে, তা জানতে চাওয়া হবে। কারণ, ক্যাগের রিপোর্টে বলছে, রেল সামান্য গতি বাড়ালে এবং টাইম টেবিল বদলালেই সময়ে গন্তব্যে পৌঁছনো সম্ভব। পাংচুয়ালিটি এবং ট্রাভেল টাইম নিয়ে সরকার গত ২০০৮ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত আড়াই লক্ষ কোটি টাকা পরিকাঠামো উন্নয়নে খরচ করেছে বটে, কিন্তু আশানুরূপ কাজ হয়নি। এক্সপ্রেস ট্রেনের ক্ষেত্রে সময়ানুবর্তিতায় মাত্র ০.১৮ শতাংশ উন্নতি হয়েছে। গতির ক্ষেত্রে শুধরেছে মাত্র ০.৬১ শতাংশ। আর মালবাহী ট্রেনের ক্ষেত্রে গতি কমে গিয়েছে ৯.৭২শতাংশ।
অন্যদিকে, বিশ্ব ব্যাঙ্কের থেকে ঋণ নিয়ে ফ্রেট করিডর প্রকল্পের কাজও শেষ হয়নি। ঠিক মতো জমি চিহ্নিত করতে না পারার পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণে বিলম্বের জন্যই ২৮৫ কোটি ২১ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। বারবার প্রকল্প শেষ করার সময় পিছনো, কন্ট্রাকটরকে কাজের দায়িত্ব দিতে দেরি, নকশা বদলের মতো ঘটনার জন্য যে অতিরিক্ত খরচ হয়েছে, তা এড়ানো যেত বলেই মত কেন্দ্রীয় অডিট সংস্থা ক্যাগের। ২০২১ সাল পর্যন্ত যে অঙ্কটি হল ২ হাজার ২৩৩ কোটি ৮১ লক্ষ টাকা।