সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
অপহরণের পর ব্যবসায়ীর মোবাইলে তাঁর স্ত্রী প্রথমে ফোন করেছিলেন। তখন কিন্তু তিনি অপহরণের কথা না বলে জানিয়েছিলেন, ‘ধনেখালির কারখানায় যাচ্ছি, এখন ডানকুনির কাছে রয়েছি।’ এই কথা শোনার পর ব্যবসায়ীর স্ত্রী ডানকুনি থানায় ফোন করে পুলিসকে বলেন, ‘আমার স্বামীকে অপহরণ করা হয়েছে। গাড়িটা ডানকুনির কাছে রয়েছে। প্লিজ গাড়িটাকে আটকান।’ এই ফোন পেয়ে ডানকুনি থানা সক্রিয় হলেও লাভ হয়নি বলেই জানা গিয়েছে। কারণ, অন্য রাস্তা ধরে মালদহে নিয়ে যাওয়া হয় ওই ব্যবসায়ীকে। স্বাভাবতই এই ধোঁয়াশায় ভরা অপহরণ কাণ্ডের তদন্তে নেমে কসবা থানার পুলিস ধৃতদের পাশাপাশি উদ্ধার হওয়া ব্যবসায়ীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছে। বিশেষ করে তদন্তকারীরা জানতে চান, কীসের ভিত্তিতে ওই ব্যবসায়ী অপহরণের আগাম আশঙ্কা করেছিলেন? এই রহস্যজনক অপহরণ কাণ্ডে নতুন করে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি বলেই কলকাতা পুলিস জানিয়েছে। এদিকে, অপহরণে জড়িত থাকার অভিযোগে মালদহের মোথাবাড়ি থানা এলাকা থেকে ধৃত ছ’জনকে মঙ্গলবার আলিপুর আদালতে তোলা হয়। আদালত ধৃতদের ৩ অক্টোবর পর্যন্ত পুলিস হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে।